জন্ম নিয়ন্ত্রণ সঠিক পদ্ধতি কোনটি হওয়া উচিত?

দুর্বা ডেস্ক: আজকে আমরা আলোচনা করব জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বিষয়ে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আমরা প্রায়ই দেখি আমাদের কাছে প্রেসেন্ট আসছেন বাচ্চা নষ্ট করার জন্য প্রথমেই যদি জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা নেওয়া যায় বিয়ের পরপরই বা আগের থেকে যদি প্ল্যান করা জায়েয আমি এই সময় বাচ্চা নিব এবং একটা জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিব আমরা যদি প্রথমে ডাক্তারের কাছে আসি বিয়ের পরপরই তাহলে কিন্তু এ ধরনের ঘটনাকে প্রতিকার করা যায় কারণ আমরা যখন ট্রান্সলেশন করে তখন আমাদের টিউব বন্ধ হয়ে যেতে পারে আর প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে যদি আমরা এই কাজগুলো করি তখন পরবর্তীতে দেখা যায় যে বাচ্চা হওয়া টা একটু সমস্যা হয়ে যাইবো ১৫% এক্ষেত্রে পরবর্তীতে একটু বন্ধ হয়ে যাওয়ার একটা প্রবণতা দেখা যায় সেখানে আজকে আমি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বিষয়ে একটু আলোকপাত করতে চাচ্ছি.

এবং নিউলি মেরিড কাপল দের জন্য সবথেকে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ব্যারিয়ার মেথড যেটা কনডম যেটা পুরুষের ব্যবহারের জন্য আর মহিলাদের জন্য ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল ডেট ১৪  শতাংশ তবে এক্ষেত্রে যদি আমরা দুই থেকে তিন বছরের একটা প্ল্যানিং করে যে পর বাচ্চা নিব সেক্ষেত্রে ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল ভালো এবং আগে যেটা হতো জড়াই কন্ট্রাসেপটিভ পিল মানুষের করত কারন এতে মাথা ব্যাথা করে বমি বমি ভাব লাগে মোটা হয়ে যায় এখন নিউ জেনারেশন প্রতিষ্ঠান প্রজনন কন্টেনিং জিপি এগুলা এগুলা খেলে মানুষ মোটা হয় না বরং দেখা যায় যে তার অনেক ভালো দিক আছে ভালো দিকগুলোর মধ্যে ব্রণের চিকিৎসা হয় মা’সিক নিয়মিত হয় মাসি’কের সময় ব্যথা হয় সেটা কমে যায় ছোট ছোট সে’ক্স থাকলে সেগুলো কারেক্ট হয়ে যায় আমরা প্রায়ই শুনে থাকি পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম প্রথম লাইন চিকিৎসা হচ্ছে ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল এবং দেখা যাচ্ছে যে রোগের বিভিন্ন হরমোনাল সমস্যা গুলো.

জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়ার সুবিধা-অসুবিধা গুলো জেনে নিন!!

এন্ড্রোজেন লেভেল বেশি থাকে সেগুলোও নিপিলটা খেলে কারেক্ট হয়ে যায় এবং শতকরা ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে যদি কেউ তিন থেকে পাঁচ বছর ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল খায় তাহলে তার ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় পেলভিক ইনফ্লাম্মাটরি দিসিজ ইনফেকশন এটা হওয়ার প্রবণতা কমে যায় পিছু কন্ট্রেন্ডিকেশন আছে কখন কখন আমরা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারবো না যদি দেখা যায় যে অনেক বেশি উচ্চ রক্তচাপের রোগী তাকে আমরা পিক দিতে পারব না রোগী সাইকোসিস রোগের তাবিজ দিতে পারবোনা লিভার ক্যান্সার লিভার সিরোসিস দেওয়া যাবেনা মাইগ্রেনের ব্যথা আছে তাদেরকে দেওয়া যাবেনা ফুল এইচডি জন্ডিস হয়েছে তাকে দেয়া যাবেনা ব্রেস্ট ক্যান্সার কিছুদিন আগেই হয়েছে তাদেরকে দেওয়া যাবে না যদি থাকে তাহলে দিতে পারব কিং কোবরা শান্ত দিতে নাগরী তো আর ৩৫  এর উপরে বয়সের ক্ষেত্রে আগে বলো ওটা রিলেটিভ করে রেখেছেন তেমন সমস্যা নেই আর আগে আমরা যে ভুল ধারণা গুলো ছিল যে পিল খেলে বাচ্চা হবে.

ইদনে কোন আসলে বিষয় না বরং আমরা অনেকেই পলিসিসটিক ওভারি সিন্ড্রোম বাক্যের শেষে অনেক সময়ই থাকে রোগীকে নিয়ন্ত্রণ করে তারপর বাচ্চা নিতে বলি সেগুলো এখন আর নেই তারপর বিয়ের পর পর এখন আমরা যেটাকে খুব গুরুত্ব দিচ্ছি যে যদি একটা বাচ্চা বা দুইটা বাচ্চা থাকে কারণ এখনতো বেশিরভাগটাই তো দেখা যাচ্ছে যে অনেকেই সিজার হচ্ছে সেক্ষেত্রে মানুষ খুব ঘনঘন বাচ্চা নিচ্ছে না তো আমরা সেইসব ক্ষেত্রে কি কি জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা নিতে পারি যেটা সহজ একটা উপায় আছে সেটা হচ্ছে ইনজেকশন ইনজেকশন ট্রান্সপোর্ট মডেল প্রজেক্ট দিয়ে দেওয়া হইবো এটা তিন মাস অন্তর অন্তর দিতে হয় ইনজেকশনের তেমন কোন সমস্যা নেই একটাই সমস্যা যে মা’সিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং মোটা হওয়ার একটা প্রবণতা দেখা যায় আগে ইনজেকশনগুলো মাংসপেশিতে দেওয়া হতো এখন বা হালকা ধরনের পিঠা দাও এই ধরনের ইনফেকশন হয়েছে আপনাকে খালি গভমেন্ট চ্যানেলের ইনজেকশনগুলো পেতাম এখন এসএমএস কিছু ইঞ্জেকশন বাজারে নিয়ে এসেছে অনেক আমরা এখন.

দিচ্ছি ইনজেকশন দেয়া বিভিন্ন ধরনের ইমপ্ল্যান্ট ব্যাংক ইনজেকশনের প্রবৃদ্ধিতে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থার মধ্যে ইমপ্ল্যান্ট কাঠির মত থেকে নিচের প্রথম যখন এসেছিল তখন ছয়টার অর ছিল এখন দুটো রোড ১১৩ টের পাওয়া যায় দুধের যেতে পারে যেটা সেটা অনেকের কাছেই আছে এভেলেবেল সরকারি ব্যবস্থাপনায় আবার আমাদের চেম্বার মোটেও দেওয়া যায় এটা ৫ বছরের জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি দিতে পারে আমাদের যাদের একটা বাচ্চা আছে তারা সহজে এটা নিতে পারে এটার জন্য কোন ক্লিনিকে যাওয়ার বা কোন কিছু পর্যন্ত চেম্বারে বসে এটা দেওয়া যেতে পারে এটারও তেমন কোন সমস্যা নেই এরপর আমরা যেটা খুবই জনপ্রিয় কপাটি কপাটি দুইটা বাচ্চা হয়ে গেছে বা তিনটা বাচ্চা হয়ে গেছে এখন আর বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন না অথবা একটা বাচ্চা হয়ে গেছে সিজারের সময় আমরা এখন কপাটি দিচ্ছি এই সিজারের সময় যে কপাট ইত্যাদি এটাকে আমরা পিপিআই সিটি বলে এবং এটা নিয়ে একটা প্রজেক্ট চলছে আমাদের গর্মেন্ট সরকারি হাসপাতালগুলোতে আমরা প্রায় প্রতিটি দিয়েছিস সিজারের সময় আমরা কপাট.

এছাড়া ইন্টারভেল পি’রিয়ড শেষ হওয়ার পর বা ডেলিভারি ছয় সপ্তাহ পরে আমরা কপাটি দিতে পারি কপাটি দিতে হলে আমাদের জানতে হবে প্রেগনেন্সি নেই এবং আমরা অসাধারণ মা’সিক এরশাদ মা’সিক শুরু হল ৭  দিন পর কপাটি দিতে বলি এটা তেমন কোন ব্যাথা পাওয়া যায় না এবং এখন আমরা ডাক্তার গাইনোকোলজিস্ট দিচ্ছি আর লাইগেশন হচ্ছে পানির ব্যবস্থা আমাদের দুই থেকে তিনটা বাচ্চা থাকলে ৩৫  বছর বয়স হয়ে গেলে আমরা লাইগেশনের যেতে পারি কিন্তু যেহেতু এখন আমি লাইগেশনের থেকে লাউড বলি আমরা লং অ্যাক্টিং রিভার্সিবল কন্ট্রাসেপটিভ যেটা প্রপার্টি ইন ইঞ্জেকশন গুলোর উপর গুরুত্ব দিয়েছে কারণ দেখা যাচ্ছে এখন লাইগেশন করা হয়ে যাচ্ছে আবার কোন কারণে দ্বিতীয় বিয়ে অথবা আবার বাচ্চা নেওয়ার জন্য আমাদেরকে লাইগেশন রিভার্সিবল অপারেশনটা করতে আসছে আসছে রোগীরা এবং কন্ট্রাসেপ্টিভ মেথড তাকে অনেক গুরুত্ব দিচ্ছি তার মধ্যে সবথেকে বেশি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ইমপ্ল্যান্ট এবং কপাটি কপাটি নেওয়ার পর পর প্রথম এক মাস পর পর আসা উচিত যে কি কি কমপ্লিট হচ্ছে.

যদি মধ্যে প্রথম একটু একটু এগুলো ব্রিনিং হয় সেটা এক মাস বা দুই মাস ওরাল পিল অথবা প্রতিষ্ঠানটি কন্ট্রোল করা যায় তার জন্য একটা খুলে ফেলার কোন প্রয়োজন পড়ে না আর ছেলেদের জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা আছে সেটা হচ্ছে বেশ তুমি এটা এটা আসলে তেমন কঠিন না এটাও রিভারসাল করা যায় কিন্তু খুব বিচিত্র কারণে দেখা যায় যে মহিলারা জন্ম নিতাম ব্যবস্থা নে তবে শেষ করার আগে একটা কথাই বলতে চাই যে ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল তাই আমরা নিচ্ছি এটা কিন্তু কোন জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না এটা হচ্ছে জাস্ট আপনার যেকোনো কারণে যদি একটু দুর্ঘটনা ঘটে যায় তখন কার জন্য তো সেই কারণেই ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল ব্যবহার করে আমাদের উড়ালপুলের দিকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে আর এটা অনেকে বলে যে আমি ভুলে গেলে কি করব ভুলে গেলে আমি আগের দিনের টা একসাথে খেয়ে ফেলবো দুই দিনের বেশি হয়ে গেলে আমি আরেকটা ব্যবস্থা নিব কনডম ব্যবহার করব অথবা ইমারজেন্সি.

ছেলে হবে না মেয়ে? যেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার গর্ভে পুত্র সন্তান রয়েছে

কন্ট্রাসেপটিভ পিল ব্যবহার করব কিন্তু আমি পিল সবথেকে বডি সার্জারি গেলে ভালো এবং বিদেশে দেখা যায় যে ওরা কণ্ঠশিল্পী খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইমার্জেন্সি পিলের একটি বিশেষ সাইডএফেক্ট আছে দেখা যায় যে ইমারজেন্সি পিল খেলে অনেক এতে এটাও এগারো পারসেন্ট পেতে মিস হতে পারে মানে প্রেগনেন্ট হয়ে যেতে পারে দ্বিতীয়তঃ ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পর ওই মাসের মা’সিক অনিয়মিত হয়ে যায় একই মাসে দেখা যায় যে দুইবার তিনবার মা’সিক হচ্ছে তো সেই জন্যই বলবো চামড়া জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার দিকে বেশি গুরুত্ব আরোপ করব আমরা ইমারজেন্সি পিল বা বাচ্চা নষ্ট করার দিকে মনোযোগ দিব না ।

এগুলো দেখুন

মেয়েদের সাদা স্রাব দূর করার ঘরোয়া উপায় ! White Discharge

মেয়েদের সাদা স্রাব দূর করার ঘরোয়া উপায় ! White Discharge

সাদা স্রাব বা হোয়াইট ডিসচার্জ এই শব্দটির সাথে আমরা হয়তো কমবেশি সবাই পরিচিত কিন্তু পীয়র্ডবা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *