আমি ডাক্তার জয়শ্রী সাহা অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর অব সাইন্স এন্ড গাইনি পপুলার মেডিকেল কলেজে কর্মরত আছি আজকে আমি আপনাদের সামনে এসেছি প্রেগনেন্সির আগে গর্ভধারণের আগে একই ধরনের সর্তকতা বাক্ষি করা উচিত সে বিষয়ে কিছু বলবার জন্য প্রেগনেন্সি আমাদের জন্য আসলে একটি খুবই এক্সপেক্টেদ একটা ব্যাপার আকাঙ্ক্ষিত বস্তু কিন্তু এই গর্ভধারণের যদি সঠিকভাবে না হয় তাহলে কিন্তু অনেকগুলো ঝামেলা হতে পারে আবার অনেকে আছে হয়তো কিভাবে চেষ্টা করবো বা কিভাবে শুরু করবো এটা নিয়ে অনেকের মনে অনেক ধরনের প্রশ্ন থাকে আসলে যখন একজন কাপ্লান করেন যে তারা প্রেগনেন্সি নেবেন আমার মনে হয় প্রত্যেকের উচিত একজন গাইনি স্পেশালিস্ট কারো সঙ্গে পরামর্শ করে নেয়া যে বিশেষ করে যাদের ফ্যামিলি হিস্ট্রি তে থাকে বিভিন্ন ধরনের বড় ধরনের অসুখ নন কমিউনিকেবল ডিজিজ গুলো যেমন ডায়াবেটিস হাই প্রেসার কোন প্রবলেম.
কিছু থাকলে অবশ্যই আমার মনে হয় বা ফ্যামিলিতে হয়তো কনজেনিটাল এ্যাবনরমাল কোন বেবি অথবা জন্মগত ত্রুটি যুক্ত কোন বাচ্চা আছে অথবা ফ্যামিলিতে হিস্ট্রি আছে দীর্ঘদিন ধরে বাচ্চা হচ্ছে না অর্থাৎ ইনফার্টিলিটি প্রবলেম অথবা কনসিভ করে গেলেও তার বারবার এবরশন হয়ে যায় এ ধরনের যদি কোন ফ্যামিলি হিস্ট্রি থাকে তাদের আসলে উচিত হবে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চেক করে দেখে না যে তাদের কোন ধরনের সমস্যা কিছু আছে কিনা কিন্তু হাসবেন্ড ওয়াইফ দুজনেই হতে পারে হাজবেন্ডের প্রবলেম থাকতে পারে আরো প্রবলেম থাকতে পারে আমার মনে হয় দুজনের জন্যই আমরা কিছু ইনভেস্টিগেশন করে আসলে দেখে নিতে পারি বিচার প্রেগনেন্সি কনসেপ্ট করার আগেই কনসিভ করার জন্য কনসিভ করার আগে যখন কোন কাপল আমাদের কাছে আসেন তখন আমরা তাদেরকে আসলে হেলদি লাইফ স্টাইল এর ব্যাপারে কিছু পরামর্শ দেই যেমন কারো যদি ওজন বেশি থাকে তাহলে আমরা ওজন কমিয়ে ফেলতে বলি সেটা রাইটিং এক্সারসাইজ এবং তার লাইফস্টাইল কিছু চেঞ্জ এর মাধ্যমে আবার যদি ওজন খুব কম থাকে.
যেমন 35 কেজি বা 30 কেজি ওজন কম কমে কিন্তু এত কম ওজনের প্রেগনেন্সি না একটু মুশকিল তাদেরকে আমরা আবার একটু হেলদি ডায়েট খেয়ে অথবা ভালো খাবার দাবার খেয়ে তাদেরকে আমরা তাদের ইমিউনিটি বাতাদে নিউট্রিশন স্ট্যাটাসটা বাড়ানোর জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকে এরপর যদি একটা ব্যাপার থাকে যে অনেক সময় দেখা যায় মেরা মেয়েদের ব্লাড গ্রুপ যদি বিশেষ করে নেগেটিভ হয় তাহলে আমরা তাদেরকে কিছু ব্যাপারে সতর্ক করি যেমন হাসবেন্ড বি পজেটিভ আর ফিমেল অথবা ওয়াইফ যদি নেগেটিভ হয় তাহলে আমাদের কিছু টেস্ট করিয়ে আসলে দেখতে হয় অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকে যে হাজবেন্ডের দুজনেরই ব্লাড গ্রুপ থেকে আমাদের কোন প্রবলেম হবে কিনা তাদের জন্য অ্যাডভান্স হচ্ছে এটা তে আসলে কোন প্রবলেম হয় না সেই ব্লাড গ্রুপ হাসবেন্ড ওয়াইফ প্রেগন্যান্সি নিতে বা প্রেগনেন্সি হবার পরও কোনো অসুবিধা হয় না তবে তাদের জন্য একটা প্রশ্ন হচ্ছে হাজবেন্ড কখনোই প্রয়োজনে ওয়াইফ কে ব্লক দেবেন না এতে তাদের জন্য.
ফর্মেশন আর আরো কিছু ব্যাপারে আমরা আসলে সতর্ক করে যেমন আমরা টেস্ট করায় ফিমেল পার্টনারকে যে তার শরীরের রুবেলা অ্যান্টি বডি আছে কিনা রুবেল আহামেদ একটিবার একটি অ্যান্টি বডি যদি শরীরে না থাকে তাহলে আমরা ফিমেল পার্টনারকে এমএমআর নামে একটি ভ্যাকসিন দিতে বলি এই অ্যান্টিবায়োটিক শরীরে তৈরি হতে প্রায় তিন মাসের মত সময় লাগে এবং তিন মাস পরে গিয়ে তাকে আমরা কাল সেট করতে বলি এটা একটা সমাধান হতে পারে যাতে প্রেগনেন্সিতে ওই মেয়েটির যদি হাম-রুবেলা হয় তাহলে তার গর্ভস্থ শিশুটির কিন্তু বিভিন্ন ধরনের জন্মগত ত্রুটি হতে পারে বাবা চটি এবরশন হয়ে যেতে পারে কাজেই কম্প্লিকেশন চামড়া ইজিলি আবাদ করতে পারি যদি আমরা তাকে আগে থেকেই একটা ভ্যাকসিন দিয়ে নিতে পারি বা তার যদি আগে দেয়া থাকে আমরা কিন্তু টেস্ট করে সেটা বের করে নিতে পারি তারপর হলো মেয়েটির যদি আসমা ধরনের কোন প্রবলেম থাকে তাহলে তাকে ওটা আমরা কারেকশন করে অথবা কন্ত্রল করে প্রেগনেন্সি নিতে বলি একজন রেসপিরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট.
সাথে কনসলেশন করে নেয়া যেতে পারে তারপর তার যদি ডায়াবেটিস থাকে বা সে যদি ন্যায়বিচারের জন্য কোন ধরনের ওরাল মেডিকেশন কিছু নিয়ে থাকে তাহলে সেটা কনভার্ট করে আমরা ইনসুলিন শুরু করতে বলি এবং না তাকে ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করে প্রেগনেন্সি নিতে বলি তারপর হচ্ছে তার যদি উচ্চ রক্তচাপ থাকে তাহলে উচ্চ রক্তচাপের জন্য আমরা বলে দেই যে ব্লাড প্রেসার কন্ট্রোল করে কনসেপ্ট করার জন্য এবং কনসিভ করার সঙ্গে সঙ্গে তার কিছু কিছু ড্রাগস আমরা চেঞ্জ করে দেই যাতে করে হলো তাঁর গর্ভস্থ বাচ্চার ভালো থাকে বা তার জন্য কোনো ক্ষতি যাতে না হয় সে জন্য আমরা কিছু ওষুধ পরিবর্তন করে থাকে এরপর আসে যদি তার এনিমিয়া বা রক্ত শূন্যতা থাকে তাহলে সেটা অবশ্যই কারেকশন করে নিতে হবে সেটা ওষুধের মাধ্যমে হোক ইনজেকশনের মাধ্যমে হোক অথবা শরীরে রক্ত পড়ার মাধ্যমে হোক অ্যানিমিয়া কারেকশন করে যদি পেশন প্রেগনেন্সি নেয় তাহলে কিন্তু তার পুরো প্রেগনেন্সি টাইম টা ভালো কাটবে এবং সবশেষে কিন্তু একটু সুস্থ সুন্দর বাচ্চা জন্ম দিতে সক্ষম হবে আমার মনে হয় দর্শক আমি চেষ্টা করেছি.
আপনাদের কাছে এর কমন প্রবলেম গুলো নিয়ে বলতে তারপরও যদি আপনাদের আরো কোন করে থাকে আপনারা অবশ্যই যোগাযোগ করবেন.