Durba TV academic Website
আসসালামুয়ালাইকুম আজ আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি এটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নিয়ে তা হচ্ছে যে আপনার আধুনিক জীবনের কোন সময়টাতে আসলে হাজবেন্ডের সাথে থাকলে বাচ্চা আসার সম্ভাবনা বাড়বে কিন্তু প্রত্যেকের মনে অনেক প্রশ্ন কারণ একেক জন একেক ভাবে কারো কাছ থেকে জিজ্ঞেস করতে লজ্জা পাচ্ছেন তারা ঘরে কোন মুরুব্বি সাথে শেয়ার করছেন আবার কেউ হতেই লজ্জা পান যশোরের তারা কারো সাথে শেয়ার করেন না কিন্তু তারা বছরের-পর-বছর চেষ্টা করে যাচ্ছেন নিতে পারছে না তার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে যে সঠিক সময় আসলে হাসবেন্ড এবং ওয়াইফের তারা সহবাস টা হতে হবে হাসবেন্ড এবং ওয়াইফ যদি একসাথে সঠিক সময় না থাকে তাহলে কিন্তু আমাদের বাচ্চা হচ্ছে না কিংবা ইনফার্টিলিটি কথা বলার চেষ্টা করি.
সম্ভাবনার সর্বোচ্চ থাকবে সাধারণত মাসিকের কতদিন ধরে তাহলে আমরা একে ভাগ করে ফেলে এবং জরায়ুর ভিতরে যে জিনিসটা ম্যাচিউরড হয় তা আজিজ নিতে আসেনি মাসিকের সময় হতে থাকে এবং চৌদ্দ দিন চৌদ্দ দিন পরে যখন একটি ডিম্বাণু আমার যখন বের হয়ে আসে তার পরবর্তীতে গিয়ে কি হয় মাসিক হওয়ার জন্য প্রিপারেশন নিতে থাকে এখন তালে কথা থেকে বুঝতে পারছেন যে ১৪ তম দিন ১৩ ১৪ তম দিন এই সময়টা খুবই ভাইটাল তো এখন কথা হচ্ছে সবার মাসে ২৪ দিন হয়না কারো যে না হয় কারো যদি না হয় কারো ক্ষতি না হয় কারো ৩০ দিনে ৩০ দিন এখন আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনি মানুষটা কখন বের হচ্ছে এজন্য রাফি বলে থাকি যে ডিম্বাণু বের হয়ে আসার কিছু কিছু.
স্বর্গ থাকে কিন্তু প্রতিটা মেয়েই কিছু না কিছু ভাবে ফিল করতে পারে তা বলতে পারেন যে কোনো কারণ ছাড়াই যে আপনার তলপেটে আপনি দেখা ফির করতেছে এবং তৃতীয় হতে পারেন যে আপনার যোনি পথে রাস্তাটা সেটা চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে বিভিন্ন জিনিস গুলো নিয়ে আসলে একজন নারী তার রাজ্যের প্রতি মাসে যে মাসিকে সময়টা নির্ধারণ করার ধারণা করতে পারে যে কোন সময় ডিম্বাণু ফুটে বের হচ্ছে আর এই ডিম্বাণু বের হওয়ার সময় এই সময়টাতেই যদি আপনি হাজবেন্ডের সাথে থাকে তাহলে কিন্তু আপনি গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যাবে গ্যারান্টি দিতে পারবে না যে কেউ আপনাকে দিতে পারবে না এ কারণেই আমরা বলে থাকি যে মাসিকের দর্শন থেকে ২০ তম দিন এই সময়টাতে যদি আপনি আপনার হাজবেন্ডের সাথে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার গর্ব.
৮০ ৯০ ভাগ থাকে এতে যদি কোন সমস্যা হয় তখন আমরা সেখানে সাধন দিতে চেষ্টা করে থাকে বোঝার জন্যই তো বলছি যে মাসিকের দশম থেকে ২০ তম দিনে আপনি কিভাবে বুঝবেন যেদিন আপনার মাসিক হবে সেদিন হচ্ছে আপনার মাসিকের প্রথম দিন এবং প্রথমদিন কাউন্ট করে আপনাকে দশম তম দিন পর্যন্ত কোনটা হবে যদি আপনার ফেব্রুয়ারি মাসের ১ তারিখে আপনার মাসিক হয় তাহলে মাসিকের ১০ ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখ এবং দর্শন থেকে দৃশ্যমান কথাটার মানে ফেব্রুয়ারি ১০ সেকেন্ড ফেব্রুয়ারি ২০ তারিখ পর্যন্ত এর মধ্যে যেকোনো একটা সময় আসবে এবং এই সময়টাতে হাজবেন্ডের সাথে থাকে আপনার গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন এবং আরও যদি কারো কোন প্রশ্ন থাকে আপনারা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমার একটি পেইজ আছে ওর সামিনা.
সেখানে যদি আপনার আমাকে প্রশ্ন করেন সেখানে আমি আপনাদের উত্তর দিতে পারব যদিও খুব ছোট একটা বিষয় যে হাসবেন্ড ওয়াইফ কখন থাকলে গর্ভধারণের আশঙ্কা পারবে যদিও খুব ছোট কিন্তু এর গুরুত্ব কিন্তু অনেক বেশি কারণ আমাদের কাছে দৈনন্দিন জীবনে এমন অনেক পেশেন্ট আছে হাসবেন্ড কিংবা ওয়াইফ কারোরই কোনো প্রবলেম তারপর তাদের সাথে কথা বলি এবং হিস্ট্রি অফ দা পেশেন্ট এক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাই কিনা জানিনা যে কততম দিন থেকে কতদিন পর্যন্ত তাদের আসলে থাকতে হবে আর আরেকজন কথা হচ্ছে যে আপনি অবশ্যই প্ল্যান্ট প্রেগনেন্সিতে যাবে এবং যদি এই মুহূর্তে গর্ভধারণের কোন ইচ্ছা না থাকে সেক্ষেত্রে গর্ভধারণের পদ্ধতি নিবেন যে কোন বয়সের যে কোন সময় আপনার অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হয়ে যেতে পারে আশাকরি বুঝতে পেরেছেন যে কোন সময় থাকলে হাজবেন্ডের সাথে মিটিং হলে আপনার গর্ভধারণের ঝুঁকি গর্ভধারণের থাকবে এবং.
মা হতে পারবেন এই ব্যাপারটা নিয়ে আজকের পর থেকে হয়ত আপনাদের আর কোনো ধরনের সন্দেহ থাকবে না এবং পরবর্তীতে আরো ধরনের কোন ইনফরমেশন নিয়ে যা ছোট হলেও গুরুত্ব অনেক বেশি এরকম কোন ইনফরমেশন অবশ্যই আপনাদের সামনে হাজির হবে ততদিন পর্যন্ত সুস্থ থাকুন এবং হচ্ছে আল্লাহ যেন অবশ্যই আপনাদেরকে সন্তানের বাবা হওয়ার তৌফিক দান করেন.
