জেনে নিন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি – কোথায় করবেন এবং কিভাবে করে । আসুন এ সম্পর্কে আজকে আমি আলোচনা করে বিস্তারিত জেনে নেই। আজকের যুগে বেশিরভাগ লোক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। যেখানে সাধারন ইউজারের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির মালিক এবং বিজনেসম্যান এরাও একটিভ থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কোন ইউজারকে, কাস্টমার বানিয়ে নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস এর মার্কেটিং করা হয়। এটিকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি – কোথায় করবেন এবং কিভাবে করে
আজকাল মানুষ Facebook, Twitter, Instagram, Pinterest, WhatsApp এর মত পপুলার সোশল মেডিয়া প্ল্যাটফর্ম কুড়িতে একটিভ থাকে এবং বিভিন্ন Marketer বিভিন্ন টেকনিকের মাধ্যমে মার্কেটিং করে প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস গুলিকে বিক্রয় করে।
- আরো পড়ুন: NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে – কিভাবে জানবেন?
- আরো পড়ুন: অ্যাপ তৈরি করার নিয়ম – মোবাইল দিয়ে অ্যাপ তৈরি কিভাবে করবেন
- আরো পড়ুন: কনফারেন্স কল করার নিয়ম
যদি আপনার কাছে problem solving product থাকে তাহলে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে, কিছু প্লানিং এর সাহায্যে, সেগুলোকে কাস্টমার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবেন। যদি আপনিও কোনো বিজনেস করে থাকেন এবং targeted customer পর্যন্ত পৌঁছাতে চান, তাহলে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কাস্টমারদের interact করে তাদের সঙ্গে পণ্য সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন। কিন্তু এটি করার জন্য আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
এই জন্যই আজ আর্টিকেলে আমরা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কাকে বলে এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কিভাবে করতে হয়, এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবো।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি
কোন মার্কেটিং এজেন্সি কোনো প্রোডাক্ট, সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে প্রমোট করে এবং মার্কেটিং করে, সেটিকে কাস্টমার পর্যন্ত পৌঁছানোর জন্য যে সমস্ত জিনিস গুলো করে থাকে সেটিকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে।
যেহেতু এই ধরনের মার্কেটিং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে করা হয়ে থাকে, সেই কারণে এই ধরনের মার্কেটিং বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নাম দেয়া হয়।
সোজা কথায় – সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে, কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের মার্কেটিং করলে তাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে targeted product কে targeted customer এর কাছে, খুব সহজেই পৌঁছে দেওয়া যায়। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে মার্কেটিং করবার জন্য কাস্টমারদের interect করতে আলাদা আলাদা tecnique এর ব্যবহার করা হয়। যার মাধ্যমে কাস্টমার প্রোডাক্ট নিতে বাধ্য হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া marketer, text/video form এ product advertising এর সাহায্যে নির্দিষ্ট প্রোডাক্টের benifit, advantages, disadvantages, price সব কিছু কাস্টমারকে বলে দেয়।
এবং কখনো কখনো কনটেন্ট ক্রিয়েটর তাদের ওয়েবসাইট এবং ব্লগের ট্রাফিক নিয়ে আসার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে, সাইটের মধ্যে টার্গেট অডিয়েন্স নিয়ে আসে। এবং তাদের ওয়েবসাইটের মধ্যে নির্দিষ্ট প্রডাক্ট লিস্টিং করে, কাস্টমারদের সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে পুরো তথ্য দেয়।
সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে মার্কেটিং করার জন্য বিভিন্ন ধরনের আলাদা আলাদা জিনিস অনুসরণ করতে হয়। সেগুলো হলো –
- Content writing
- Product design
- Video Making
- Infographic Create
- Social media Page creating
- Price discussion etc.
বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং এজেন্সি, এই জিনিসগুলো কে আলাদা আলাদা ভাবে তৈরি করে, এগুলোর সাহায্যে মার্কেটিং করে থাকে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সুবিধা
- Brand Awareness Increase করে
- অনেক বেশি Inbound Traffic পাওয়া যায়
- ওয়েবসাইট এর Search engine ranking improve হয়
- Customer satisfied হয়ে থাকে
- Targeted Audience পাওয়া যায়
- Social media তে নিজস্ব কোম্পানির brand বানানো সহজ হয়
- খরচ কম হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কেন করবেন
- Brand awareness বাড়ানোর জন্য
- Audience এর চাহিদা বোঝার জন্য
- Trending product সম্পর্কে, নতুন তথ্য পাওয়ার জন্য
- অতিরিক্ত genuine customer পর্যন্ত পৌঁছানোর জন্য
- অনেক কম খরচে ads চালিয়ে product promoting করবার জন্য।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কিভাবে করে
যদি আপনি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে বুঝে গিয়ে থাকেন তাহলে এখন আমরা, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় এটি জানবো।
সোশ্যাল মিডিয়া এর মাধ্যমে মার্কেটিং করার আলাদা আলাদা stategy আছে। যেটি আপনি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কোর্স করে, training নিতে পারেন। নিচে আমরা কিছু basic stategy সম্পর্কে আলোচনা করব। যেগুলো বেশিরভাগ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার অনুসরণ করে।
Social Media Account Creation
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করবার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়াতে একাউন্ট বানাতে হবে। যার মাধ্যমে আপনি টার্গেট অডিয়েন্সদের অনুসরণ করে তাদের পছন্দের উপর ভিত্তি করে, আপনার প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস গুলো তাদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।
এই জন্য আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার গ্রুপ গুলোতে জয়েন করবার পর কাস্টমারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনার problem solving product/service সম্পর্কে জানাতে পারেন। এবং ধীরে ধীরে সে সমস্ত কাস্টমারদের সাথে পার্সোনালি কথা বার্তা বলে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন।
সবচেয়ে জনপ্রিয় যে সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলি আছে সেগুলো হলো–
- YouTube
আপনি এই সমস্ত প্রশ্ন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে অ্যাকাউন্ট বানিয়ে, আজ থেকেই কাস্টমারদের অনুসরণ করা শুরু করুন।
Product Targeting
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করবার জন্য আপনি কোন প্রোডাক্টটি মার্কেটিং করতে চান এটি স্থির করুন। এরপর টার্গেট অডিয়েন্স, কোন প্লাটফর্মে সবথেকে বেশি পাবেন এটি নিয়ে চিন্তা করতে থাকুন।
Content Planning
প্রডাক্ট মনস্থির করবার পর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে অংশটি সেটি হল Content Planning। এখানে নির্দিষ্ট প্রোডাক্টটি সম্পর্কে কাস্টমারদের সমস্ত তথ্য দিতে হবে। যেখানে প্রোডাক্টটি সম্পর্কে description, price, money back guarantee, কি কাজে লাগবে, কেন গুরুত্বপূর্ণ এই সমস্ত কিছু set করুন। প্রোডাক্ট সম্পর্কে content গুলো এমনভাবে সাজান, যেন কাস্টমার দেখামাত্র প্রোডাক্ট সম্পর্কে আইডিয়া নিতে পারে।
Social Media Page Building
যদি আপনি কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা নিজস্ব বিজনেস প্রোডাক্ট মার্কেটিং করতে চান তাহলে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলিতে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কিত কয়েকটি পেজ তৈরি করুন।
যেখানে ওই কোম্পানি বা বিজনেস সম্পর্কে সমস্ত ডিটেলস ইনফর্মেশন মজুত থাকবে। যার মাধ্যমে কোন টার্গেট অডিয়েন্স ওই নির্দিষ্ট পেজটিতে আসার পর, কোম্পানি এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য, খুব সহজেই পেয়ে যাবে।
এছাড়াও আপনি এই পেজটির মধ্যে প্রোডাক্ট সম্পর্কে রোজদিন নতুন নতুন কনটেন্ট এবং ইমেজ পোস্ট করুন। গেটের সাহায্যে কাস্টমার এই প্রোডাক্টটি নিতে আগ্রহী হবে।
Competetor Research
আমরা সবাই জানি যে আজকাল যেকোনো কাজের মধ্যে Competition এবং Competetor অবশ্যই থাকবে। আপনার এই সকল কাজ করি করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার Competetor রা কি করছে এটাও নজর রাখতে হবে।
এটি নজর রাখবেন যে তারা এমন কি করছে যার জন্য তারা আগে যাচ্ছে এবং আপনি পেছনে রয়েছেন। এছাড়া আপনি এমনকি করতে পারেন যেটা তারা করতে পারবে না। এরকম ভাবে চিন্তা করলে আপনিও তাদের থেকে অনেক আগে পৌঁছে যাবেন।
Marketplace Insights Research
Competetor Research এর সাথে সাথে Marketplace Insights Research এর ওপর নজর রাখতে হবে। মানে আজকের দিনে কোন প্রোডাক্টটি সবচেয়ে trending এ রয়েছে, কোন প্রোডাক্ট গুলো মানুষ বেশি পছন্দ করেছে, targeted customer এর সামনে কী ধরনের প্রোডাক্ট রাখা দরকার – মার্কেটিং করতে হলে এই সমস্ত কিছুর ওপর নজর রাখতে হবে। কারণ আপনি যদি মানুষের problem solving product/ service provide না করেন তাহলে আপনার ব্যবসা কখনোই বড় হবে না।
Use Infographics Image
Customer এর মধ্যে engagement বানানোর জন্য সবসময় Infographics Image ব্যবহার করুন। বড় বড় কোম্পানি Infographics Image এর মাধ্যমে কাস্টমারকে প্রোডাক্ট এর দিকে attraction বাড়ায়।
Advertisement
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটি হল অ্যাডভার্টাইজমেন্ট। যদি আপনি উপরের এই সমস্ত কিছু টেকনিক গুলি করতে না জানেন তাহলে, আপনার পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার একমাত্র রাস্তা হলো অ্যাডভার্টাইজমেন্ট। এটা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার সবথেকে বড় সুবিধা।
আপনি পপুলার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলিতে particular age এর customer দের, target করতে পারবেন। Facebook ads program, LinkedIn ads program এবং google adwords সবচেয়ে Popular advertising network। যেগুলো আপনাকে খুব সহজে targeted audience প্রোভাইড করবে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কোথায় করবেন (Popular Platform)
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করবার জন্য যে সমস্ত পপুলার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলো রয়েছে, সেগুলো থেকে খুব সহজেই মার্কেটিং করতে পারবেন। জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম গুলো হলো –
আজকের দিনে পৃথিবীর সবথেকে বড় এবং নাম্বার ওয়ান সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হলো ফেসবুক। যেখানে ১০০ billion এর ওপর অ্যাক্টিভ ইউজার রয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে প্রত্যেকদিন ছোট থেকে ছোট এবং বড় দেখে বড় ব্যবসা গুলি প্রমোট করানো হয়ে থাকে।
যদি আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে মার্কেটিং করতে চান তাহলে বিনামূল্যে পেজ তৈরি করে কাস্টমার add করতে পারেন। এছাড়া facebook ads program join করে, product এর ads চালাতে পারেন।
টুইটার একটি জনপ্রিয় এবং বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আপনি সাধারন মানুষের সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় বিজনেসম্যান এর সঙ্গে ব্যবসা গড়ে তুলতে পারবেন। এবং টুইটারে আপনি ফলোয়ার্স এর মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্টের মার্কেটিং খুব সহজে করতে পারেন।
ইনস্টাগ্রামে অনেক ধরনের আলাদা আলাদা influencer আছে। যারা তাদের fans base তৈরি করে, fans দের মাঝে নিত্য নতুন প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসের প্রমোশন করে থাকে। আপনি ইন্সটাগ্রাম এর সাহায্যে influencer দের সাথে যোগাযোগ করে আপনার প্রোডাক্ট প্রমোট করতে পারেন।
এখানেও অনেক বড় বড় মানুষ এক্টিভ থাকে। Linkedin এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে টার্গেট অডিয়েন্স পর্যন্ত পৌছাতে পারবেন। এছাড়াও আপনি Linkedin ads প্রোগ্রাম ব্যবহার করেও মার্কেটিং করতে পারেন।
Law of Social Media Marketing
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার কিছু নিয়ম ও নীতি রয়েছে। ডিগ্রি অনুসরণ করলে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে অবশ্যই সফল হবেন। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নীতি গুলো নিচে দেখে নিন।
Law of Listening
আপনার টার্গেট কাস্টমারদের track করতে থাকুন এবং তারা কি চাইছে, সেই হিসেবে তাদের সামনে product display করুন। এর জন্য কাদের সঙ্গে প্রডাক্ট সম্পর্কে discuss করুন।
Law of Focus
সোশল মেডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে প্রডাক্ট সম্পর্কে সব থেকে ভালো কনটেন্ট প্রোভাইড করুন। যার মাধ্যমে কাস্টমার খুব সহজেই engage হয়ে যায়।
Law of Quality
টাকার থেকে সর্বপ্রথম কাস্টমার এর প্রোডাক্ট কোয়ালিটির উপর নজর রাখুন। যদি আপনি আপনাকে ভালো প্রোডাক্ট কাস্টমারকে দিতে পারেন তাহলে, আপনার ব্যবসা অটোমেটিক grow হতে শুরু করবে।
- আরো পড়ুন:বাংলা ব্যাকরণ সকল শ্রেণীর জন্য
- আরো পড়ুন:বাংলা ভাষা ও উপভাষা
- আরো পড়ুন: বাংলা ব্যাকরণ
Law of patience
যেকোনো জিনিস রাতারাতি সাকসেসফুল হয় না। এর জন্য আপনাকে কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং patience রাখতে হবে। আপনি যদি ধৈর্য ধরে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন, তাহলে আপনি একদিন অবশ্যই সফল হবেন।
শেষ কথা
আশা করি অপরের ইনফরমেশন থেকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কোথায় করবেন এবং কিভাবে করে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে আরও কিছু জানার থাকে তাহলে আপনি কমেন্ট করে আমাকে জানাতে পারেন।
যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।