দুর্বা ডেস্ক :: ফের ব্যর্থতার মুখে পড়তে হলো এলোন মাস্ক ও তার সংস্থা স্পেসএক্সকে। ২০৩০ সালের অনেক আগেই স্টারশিপ মঙ্গলে পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন মাস্ক। কিন্তু তার সেই এস১১ প্রটোটাইপ পরীক্ষামূলক উড়ানের সময় পরপর চারবার ভেঙে পড়লো।
দক্ষিণ টেক্সাস থেকে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে এস১১ প্রটোটাইপের পরীক্ষামূলক উড়ান শুরু হয়। মিনিট কয়েক পরে রকেটের ক্যামেরা বন্ধ হয়ে যায়। তারপর ভিডিওতে দেখা যায় স্পেসশিপের অংশ মাটিতে পড়ছে। বিস্ফোরণের শব্দও শুনতে পাওয়া যায়।
স্পেস-এক্স এবং টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্কের মোট সম্পদের অর্থমূল্য ১৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার৷ ব্লুমবার্গ সূচক অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন ইলন মাস্ক৷ গত তিন বছর ধরে শীর্ষ ধনী অ্যামাজনের প্রধান জেফ বেজোসকে পেছনে ফেলেন তিনি৷ গতবছর প্রায় আট গুণ বেড়েছে টেসলার শেয়ারের দাম৷ টেসলায় ২০ শতাংশ শেয়ার আছে মাস্কের৷
এলোন মাস্ক জানান, রকেটটি ওঠার সময় দুই নম্বর ইঞ্জিনে গণ্ডগোল দেখা দেয়। নামার সময় অপারেটিং চেম্বারের প্রেসার যতটা থাকার কথা তা ছিল না। তত্ত্বগতভাবে এটা হওয়া উচিত ছিল না। ভেঙে পড়া টুকরোগুলি পরীক্ষা করে কারণ বোঝা যাবে।
মাস্ক আগে জানিয়েছিলেন, ২০৩০ সালের অনেক আগেই তার স্টারশিপ মঙ্গলে পৌঁছাবে। তার পরিকল্পনা হলো, স্টারশিপককে সুপার হেভি রকেটে করে পাঠানো। সেই রকেট পুনর্ব্যবহারযোগ্য হবে। তা হবে ৩৯৪ ফিট লম্বা। সূত্র ডয়েচে ভেলে।