দুর্বা ডেস্ক: গ্যাস হলে আমরা কি করব পেটে প্রচুর গ্যাস হয় অনেক মানুষের অনেকের মানুষের এসিডিটির পরিমাণটা অনেক বৃদ্ধি পায় অথবা বুক জ্বালাপোড়া অথবা বিভিন্ন কারণে পেটের ব্যথা বুকের ব্যথা অনুভব করে সেগুলো সাধারনত গ্যাসের কারণে হয়ে থাকে গ্যাস হলে আমাদের বেশ কিছু খাবারের পরিবর্তন নিয়ে আসতে হয় খাবারের পরিবর্তন বলতে কিছু অভ্যাসগত পরিবর্তনের কিছু খাবারের একটুও নিয়ম ফলো করলে ইনশাল্লাহ আমরা গ্যাস থেকে অনেকটা মুক্তি পেতে পারি যেমন খাবারগুলো যদি ফ্রিকোয়েন্টলি অল্প আমাকে খাওয়া যায় তাহলে কিছুটা গ্যাসের সমস্যা থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারে কারণ যদি আমরা দীর্ঘক্ষন না খেয়ে থাকি আমাদের গ্যাসের প্রবলেম টা বেশি বেড়ে যায় বিশেষ করে সকালের নাস্তা যারা না করে তাদের ক্ষেত্রে গ্যাসের প্রবলেম সবার প্রথম ধরা পড়ে কারণ সকালে বিকালে.
আমাদের সময় সময় কিছু খাদ্য রস বের হয় খাবার ডাইজেশন এর জন্য সেই খাবারগুলো ডাইজেশন করতে পারেনা যদি সেখানে কিছুই না থাকে এতে প্রথম এসিডিটি হয়ে থাকে পরবর্তীতে সে যে খাবার খায় না কেন সেই খাবারটা থেকে তার গ্যাস হওয়ার প্রবণতা টি বেশি থাকে এবং সেটা আমাদের প্রপারলি হজম না হওয়ার কারণে ওজন বেড়ে বা কমে যেতে পারে এছাড়া যাদের গ্যাসের প্রবলেম বেশি থাকে তারা যদি খাবারের থেকে ভাজাভূনা খাবারগুলো অথবা অতিরিক্ত মসলাদার খাবার গুলো অথবা ঝাল খাবার গুলো বাদ দিয়ে দেয় তাহলে অনেকটা গ্যাসের প্রবলেম টা থেকে সেতারা রেহাই পেয়ে থাকে কিছু কিছু খাবার থাকে যেগুলো গ্যাস তৈরি করে জমানো দুধের তৈরি খাবার গুলো অথবা দুধ সরাসরি খেলা গ্যাস হতে পারে দুধের তৈরি খাবার গুলো থেকে গ্যাস হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি থাকে এছাড়া যদি আপনে সাইট্রাস ফল খান অথবা টমেটো খান সবজিগুলো বিশেষ করে ফুলকপি বাঁধাকপি এগুলো থেকে পর্যাপ্ত গ্যাস হতে পারে যার কারণে আপনি এই খাবারগুলো.
মেনু থেকে আপনি আপাতত বাদ দিয়ে দিন আপাতত এডমিন সারা জীবনের জন্য বাদ দিতে হবে তা আমি বলছিনা আপনার এই প্রবলেমটা যখন কমে যাবে আস্তে আস্তে খাবার এগুলো ইনক্লুড করতে পারেন দাওয়াত খাওয়াবা অতিরিক্ত ফ্রাইড খাবার খাওয়াও কিন্তু আমাদের গ্যাসের কারণ হতে পারে গ্যাসের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ পানি পর্যাপ্ত খাবার পানি পর্যাপ্ত গ্যাসের প্রবলেম টা অনেকটা দূর হয়ে থাকে সকালবেলা চাইলে একটু ইসুবগুলের ভুষি খেতে পারেন এটা আপনার গ্যাসকে অনেক কমাবে কিন্তু গ্যাসের সমস্যার কারণে এসব গুলো বেশি বেশি পরিমাণে খেতে দেননা পরিমাণটা অল্প থাকবে আধা চামচ বা ১ চা-চামচ এক গ্লাস পানিতে গুলিয়ে খেয়ে নেবে এবং প্রয়োজনে আরে ক্লাস পানি খাবেন এতে আপনার টয়লেট ঠিক থাকবে গ্যাসের প্রবলেমটা ও কম থাকবে কিন্তু যদি আপনি বেশি পরিমাণে খান তাহলে আপনার কষা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা চলে আসতে পারে যে খাবারগুলো বেকারিতে তৈরি হয়ে থাকে বিশেষ করে দেওয়া খাবার গুলো আমাদের গ্যাসের পরিমাণটা বাড়িয়ে তোলে যেমন রেড হতে পারে অথবা হিস্টরি অন্যান্য যে প্রোডাক্ট গুলো হয়েছে.
এগুলো থেকে আমাদের গ্যাসে প্রবলেম গুলো পারে তাছাড়া জ্যাক কিছু কিছু ফল আছে যেমন সাইট্রাস পলারিটি আমি বলেছি এছাড়া টক ফল গুলো একটু ব্যবহার করা উচিত গ্যাসের সমস্যার জন্য যে এতগুলো নিষেধাজ্ঞার পরও মানুষের মনে কোশ্চেন যায় তাহলে খাবো কি আপনি আমাদের দেশেও খাবারগুলো বাজায় বাছাই করতে পারেন যেমন হলো ভাত অথবা রুটি অথবা চিড়া-মুড়ি সাগুদানা এগুলো আপনার খুবই ভালো হেল্প ফুল থাকে ক্যাসেটে সহজে করে না তাছাড়া ফলের মধ্যে কলা পেঁপে ফল গুলো রাখতে পারেন ইদানিং বিদেশে একটা ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে আমাদের দেশে যেতে দিলে খাওয়া যায় তা সহজে কাজ করে না তাছাড়া কপি অথবা চায় তা যদি অতিরিক্ত লিকারে খান তাহলে আপনার কাজ করতে পারে এছাড়াও যদি দুধ বা চিনি একসাথে যে কোন কিছুর দিয়ে তৈরি করে খাবারটা খান মানে দুধ-চিনি পাশাপাশি অন্য কিছু শেখাবার আছে আপনার গ্যাস হতে পারে এই খাবার গুলো বাদ দিয়ে আপনার দুধ ছাড়া খাবার.
ছেলেরা কিসমিস কেন খাবেন? জানলে অবাক হয়ে যাবেন !
কমিটিতে করে খান ইনশাল্লাহ অনেক কম থাকবে আর এছাড়া যদি বেশি বেশি গ্যাস থাকে গ্যাসের ওষুধ অতিরিক্ত না খেয়ে ডাক্তারের পরামর্শে খেয়ে বাকি সময়টা আপনি আধা ইঞ্চি পরিমাণ আদা একটু আদা কুচি কুচি করে পানির সাথে মিক্স করে অথবা যাদের কিডনি প্রবলেম আছে তারা একটু গরম করে সেদ্ধ করে সেই পানিটা খেয়ে নিলে দুইবার আপনার গ্যাসের প্রবলেম অনেকাংশে কমে যাবে ইনফ্যাক্ট আপনার গ্যাসের ঔষধের তখন আর এত খেতে হচ্ছে না এছাড়াও যদি গ্যাস সংক্রান্ত কোনো ব্যাপারে আপনার প্রশ্ন থেকে থাকে আপনাদের অবশ্য আমাদের কমেন্ট বক্সে করতে পারেন আমরা ইনশাল্লাহ আপনাদের উত্তর ধন্যবাদ.