আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ এখন পুরো দেশে অলমোস্ট মহামারীর মত ছড়িয়ে গেছে আমরা যেটা জানি যে এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু হয় একটা সময় ছিল যে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় ডেঙ্গু মশার একটা প্রাণী প্রভাব ছিল যে যাদের বাসায় এসে থাকে ফুলের টপ থাকে পানি জমে থাকে অর্থাৎ পরিষ্কার পানিতে এডিস মশা হয় এখন কিন্তু তা নয় কিন্তু বলছে যে যেকোনো পরিবেশে কিন্তু এডিস মশার জন্ম হতে পারে তাই আপনার ঘরবাড়িতে অবশ্য ক্লিন রাখতে হবে প্রতিদিনই ক্লিন রাখতে হবে যারা ঘরের মধ্যে গাছপালা লাগিয়ে থাকেন এভরিডে সেটাকে ক্লিন করতে হবে এ ক্লিন রাখতে হবে এবং ঘর যেটা নরমালি ক্লিন করার কথা বলে সেটা তো রাখতেই হবে রাখার পরও দেখা গেছে যে আপনাকে এই মশা কামড় দিতে পারে কারণ একজন মানুষ তারপরে সারাদিন মশারির নিচে থাকতে পারবে না এছাড়া যখন বাচ্চাদের কথা বিশেষ করে বলবো বিভিন্ন চিপায় বা অনেকের মধ্যে গিয়ে তারা খেলাধুলা করে অন্য বাসায় গিয়ে খেলাধুলা করে যেকোন জায়গা থেকে সেটা নিয়ে আসতে পারে তাই এই বিষয়টা খুবই ডিফিকাল্ট একটা মানুষকে এক জায়গায় চলে বন্ধ করে রাখা যাবে.
কিন্তু যখন হয়েই যাবে তীব্র জ্বর যখন হবে তখন প্রথম যে বিষয়টা খেয়াল করতে হবে যে যেহেতু ডেঙ্গু জ্বরের জন্য স্পেশালি কোন মেডিকেশন বা এরকম কোনো কিছু তৈরি হয় সেটা আমরা সবাই জানি যে সবার আগে তাকে ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ পানিও দিতে হবে এবং ডাবের পানির লাইন এবং নরমাল মিনারেল ওয়াটার এটা কন্টিনিউ বাচ্চাকে দিতে হবে এবং বাচ্চাদের প্লাটিলেট কমে যায় বাচ্চা প্লাটিলেট বাড়ায় এমন খাবার তার খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে যেমন পেপে পেপে জাতীয় শাকসবজি ফল আনার এগুলো হলো প্লাটিলেট বাড়ায় পানিতে হতো তাকে খেতে হবে পানির পাশাপাশি প্রচুর ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ পুরুষগুলো কমলা মাল্টা লেবু এগুলো তার খাদ্য তালিকা আনারস এগুলো তার খাদ্য তালিকা কিন্তু রেগুলার রাখতে হবে এগুলো পাঠাতে থাকে কিন্তু হেল্প করবে ডক্টরের পরামর্শ ব্যতীত কোন ধরনের মেডিকেশন নেওয়া যাবে না আক্রান্ত রোগীর তীব্র জ্বর থাকুক বা না থাকুক তাকে পর্যাপ্ত বেস্ট করতে হবে অর্থাৎ অন্য কোন বিভাগকে হতে একটু ভালো লেগেছে অনেকে হাবিবার করা শুরু করেছে কারণ ডেঙ্গু জ্বর থেকে চলে যাওয়ার পরে ডেঙ্গু.
শকিং তৈরি হয় সেটা অংশ তিন থেকে চারদিন পর উত্তর হতে পারে পাতলা পায়খানা বিল্ডিং বিল্ডিং হওয়া বা বাথরুমের সাথে তার এবং তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিনা এ বিষয়গুলো খেয়াল করতে হবে সোশল পেটে তীব্র ব্যথা হতে পারে তাঁর এ জন্য যতটুকু পারবে সে ব্রেস্ট করবে আর হলো একেবারে 2 থেকে 3 ঘন্টা পর পর তাকে লিকুইড দিতে হবে লিকুইড জাতীয় খাবার তার খাদ্যতালিকাগত রাখা হবে সেখানে তাকে এনার্জিটিক করে সেটা তাকে খেয়াল করতে হবে ব্রেস্ট ঘুম এবং খাওয়ায় তিনটার মধ্যে ডেঙ্গু ডেঙ্গু থেকে সরে আসতে পারি প্রতিরোধ আসলে নেংটা করার জন্য শুধুমাত্র ক্লিনিং একটা বিষয় হয়ে যাওয়ার পরে আপনাকে খেয়াল করতে হবে যে অনেক শিবের সিমটম এ যেন না যায় সে জন্য খাদ্যের কোন বিকল্প নাই খাবারটা এ সময় ঠিক রাখতে হবে যে বাচ্চা একেবারে খেতে চাচ্ছে না তাকে হসপিটালে করুন অথবা তাকে নলে খাবার হলো তখন দিতে হবে কারণ থাকে না বাচ্চাদেরকে খাওয়ানোর দেওয়াই যায় না প্রচুর বাচ্চা হসপিটালের সেক্ষেত্রে যখন এক থেকে দু দিন হবে ডেঙ্গু ধরা পড়ার সাথে সাথে নিকটস্থ হাসপাতালে. যেতে হবে বাচ্চার খাবার তালিকা অর্থাৎ ডায়েট প্ল্যানটা যেন ঠিক থাকে সে বিষয়টা খেয়াল করতে হবে.