বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই একটা ভ্রান্ত ধারণা হচ্ছে যেখানে তার সম্পর্কে খুব বেশি অবহেলা অন্য শরীরের অন্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের চেয়ে সম্পর্কে তাদের সচেতন এর মানে একটা বাংলা একটা প্রবাদ আছে যে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না তো দেখা যাচ্ছে তাতে শুরুতেই খুব সামান্য একটু শিরশির করছে বা শুরুতেই হয়তো একটু অন্যরকম একটু ব্যাথা পাচ্ছেন তখন কোনো রকম একটা পেইনকিলার অথবা কোন একটা ফার্মেসিতে গিয়ে বলছেন যে হ্যাঁ আমার দাঁতে এটা প্রবলেম আমি একটা অংশ যাচ্ছি তখন তারা কি ওষুধ দিছে ওষুধ খেয়ে দিচ্ছেন হয়তো দেখাচ্ছে টেম্পোরারি একটা রিলিফ হচ্ছে কিন্তু যেটা প্রবলেম হচ্ছে যে দাঁতের ব্যথা দাঁতের ব্যথা টা এটা হঠাৎ করে একদিনে প্রকাশ পায় না ভেতরে যখন দাঁতের না যেটা আমরা তাদের মধ্যে বাংলায় বলে থাকি যেটাকে পাল পাল পাল এই জাতের নারী যদি.
সেকশন ছড়িয়ে যায় তখন যেটা হয়েছে হঠাৎ করে কোন এক রাতে ডাক্তার তীব্র ব্যথা শুরু হয় দোকান মাথাব্যথা শুরু করে তোর দাঁতে পোকা খাওয়া যেটা বলে সেটা বলেন যে হ্যাঁ আমার দাঁতে পোকা খেয়ে গেছে তো সেই সমস্যাটা থেকেই হঠাৎ করেই গর্তটা বাড়তে বাড়তে একটা সময় দাঁতে ব্যথা অনুভূত হয় প্রথমত সবচেয়ে বাইরের বলেন আমরা অনেকেই জানি এনামেলকে আমরা বলে থাকি যে এনামেলের ট্রাফিক স্ট্রাকচার অফ দ্যা বডি এনামেল সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী এনামেল ক্ষয় হয়ে যায় যদি আপনার মুখে কোন খাবার আপনি খাচ্ছেন সে খাবারটা হয়তো রয়ে গেছে 24 থেকে 48 ঘণ্টা বা তারও বেশি দেখা যাচ্ছে যে আমরা ব্রাশ ব্রাশ করার পর কোন কোন খাদ্য কণা কোন দাঁতের কোন একটা ফাঁকে রয়ে গেছে যেটা হয়তো পরিষ্কার হলো না তো ওই খাদ্যকণা দাঁতের মধ্যে দিয়ে হোক বা তাতে কোন একটা অংশে আটকে পড়া খাদ্যকণা হোক.
এখান থেকে এস এস ইটস সিক্রেশন করে যদি কিনা ৪৮ ঘন্টা পর এটা খাবারটা রয়ে যায় মুখে তারা সেখান থেকে সিক্রেশন করে রেখেছেন বলে তখন দাঁতের উপরের আবরণটা হতে থাকে তখন আমরা বলি হয়ে যায় এরপর দাঁতের এনামেলের পর্যায় থেকে ডেন্টিন এটাই যখন এক্সপোজ হয় মানে হয় হয়ে এনামেল ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে তখন করেন যে আমার দাঁতে শিরশির করছে বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার টক জাতীয় খাবার বা ঠান্ডা পানি এসব খেতে গেলে শিরশির করে আমরা এসব কমপ্লেইন পেয়ে থাকি এই টার পরে যখন এই লেখাটা ক্ষয় ক্ষতি গ্রস্থ হয়ে যখন ট্রিটমেন্ট করা হয়না বাড়তে থাকে তখন দেখা যাচ্ছে আরও দীর্ঘ হতে থাকে একটা সময় সেটা দাঁতের নাহলে পাপে পর্যন্ত ইনফেকশন চলে যায় এবং তখন অনেক বড় গর্ত হয় খাবার অনেক সময় আটকে থাকে পরিষ্কার করতে হয় বারবার কোটি ক্লিন করতে হয় এরকম একটা কোন ভাবে কোন কিছু হয়তো অনেক রোগী বলেন যে আমি.
খাবার খাবার খাবার টা ভেতরে আটকে থাকে কোন একটা পিন দিয়ে বা সেফটিপিন দিয়ে বা টুথপিক দিয়ে খুঁচিয়ে সেটা খাবারটা বের করতে হয় যতক্ষণ না বের হচ্ছে ততক্ষণ ব্যাথাটা যাচ্ছে না তো এরকম কন্ডিশনের আমরা বলে থাকি আর ডাক্তারি ভাষায় রিভার্সিবল পালপাইটিস চলে আসে তখন এই ব্যাথাটা আশরাফের নার্ভের ব্যথা টা ছড়িয়ে যায় এবং খাবার বা কোন একটা বাইরের কোন একটা বস্তু যদি তাদের ভেতরে ঢুকে যায় সেটা হতে পারে পিকনিকের ভাঙ্গা অংশ হতে পারে সেপটিফিন প্রতিষ্ঠান থেকে পরিষ্কার না করে ততক্ষণ পর্যন্ত থাকে এরকম কন্ডিশনের আমরা দিয়ে থাকি যেটা সেটা হচ্ছে যে ওখানে ফিলিং করতে হয় এবং কোন কোন ক্ষেত্র বিশেষে ফিলিংয়ের সম্ভব হয়না রুট ক্যানাল পর্যন্ত করতে হতে পারে যদি ছোট একটা ঘর তো হয় তাতে কোন একটা ছোট.
আলু মাংস বা ছোট একটা ছিদ্র দেখা যায় শুরুতেই যদি একটু ইনফরমেশন রক্ষা করতে পারি এবং দেখা যাচ্ছে যে ট্রেনগুলো করা যায় তাহলে রোগীর অ্যাপয়েন্টমেন্ট একদিন এসে টিটমেন্ট করা সম্ভব হয় ট্রিটমেন্ট পোষ্টের দিক থেকেও রবি কিছুটা সেটা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন কারণ ফ্রুট কেন্দ্রে পঞ্চায়েতে কমবেশি বাংলাদেশের সব জায়গায় সব জায়গাগুলোতেই কিছুটা কম রুট ক্যানালের কষ্ট বেশি আসে তো দেখা যাচ্ছে যে রুট ক্যানাল যদি করতে হয় কোন রোগীর যখন আমরা দেখেছি অনেক বড় বড় নাভির ইনফেকশন ছুঁয়ে গেছে বা তাদের গোড়া থেকে পুঁজ বের হচ্ছে বা মাড়ি ফুলে গেছে এরকম অংশ যদি হয়ে থাকে আমরা সাধারণত একটা দাঁতের এক্সরে করে থাকি এক্সরে করে দেখতে পাই যে দাঁতের গোড়ায় ইনফেকশন তখন সেটাকে আমরা রাখি রুট ক্যানাল করে ফেলি না অনেকেই ঘর ছেড়ে দিতে হবে.
এখন অনেক ভালো ট্রিট্মেন্ট রুট ক্যানাল করে আমরা সেটাকে ক্যাম্পুস ই তাকে ন্যাশনাল রাত থেকেই আমরা আবার আগের পর্যায়ে ফেরত পাচ্ছে এবং স্বাভাবিক সব কিছু খেতে পারছি কথা বলতে পারছিলেন দাঁতের কালার মেচিং ক্যাপ করানো হয় পোর্সেলিন ক্যাপ যেটাকে আমরা বলে থাকি রংপুরিয়া ক্যাম্প করা হয় সেটা অন্য কোন মানুষ খুব সহজেই ধরতে পারেন না যে এটা ন্যাচারাল নাকি আর্টিফিসিয়াল তো আমরা এই রুট ক্যানেল এবং কে এড করে দাও তাকে বিচার করতে পারছি এখন দেখা যাচ্ছে যে আমরা তার পরেও কিছু কিছু দাঁত রুট ক্যানাল করা অনেক সময় সম্ভব হয়ে ওঠেনা যখন অনেক বেশি গর্ত এবং রোগী এটা অবহেলা করছেন যে ঠিক আছে আমি ওষুধ খেয়ে পেইনকিলার খেয়ে খেয়ে ঘুমিয়ে যাচ্ছি তো দেখা যাচ্ছে আবার অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছেন তার হয়তোবা ব্যস্ততার কারণে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে পারছেন না এরকম নানা কারণেই হয়তো সাময়িক ব্যথা হচ্ছে.
আবার ভালো থাকছেনা আবার ব্যথা হচ্ছে না এরকম কোন একটা কন্ডিশনে দাঁতের যে গর্তটা বাক্টেরিয়াল ইনফেকশন এটা কিন্তু বসে থাকে না হয়তো আমি বুঝতে পারিনা ব্যাথাটা আমার ফিল করছি না কিন্তু তাদের গর্তটা ভেতরে ভেতরে টিকিট বাড়তে থাকে মুক্ত ভেতরে এমন একটা সময় হয়ে যাচ্ছে ডিবি পুলিশের মত তখন আর রুট ক্যানাল করার মত পর্যায়ে থাকে না তার থেকে ফেলে দিতে হয় একটা ন্যাচারাল দাঁত যদি কোনো কারণে ফেলে দিতে হয় তাহলে এটার আর্টিফিশিয়াল প্রস্থেসিস আমরা করি ম্যানেজার তাকে বাধায় করি দাঁত বাঁধানো বিভিন্ন রকম অপশন আছে বাট আমরা তারপর বলে থাকে যে ন্যাচারাল ইস দিস্প্লেসমেন্ট এনার মানেনা শিয়ালদা থেকে জমি রক্ষা করতে পারি বিচার করতে পারে সেটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে সবচেয়ে মঙ্গলজনক কারন একটা আর্টিফিশিয়াল কখনোই ন্যাচারাল ঢুকতে পারবে না আমরা ন্যাচারাল করার চেষ্টা করি যখন আমরা কোনো কারণে ফেলে দিতে হলো রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে আর্টিফিশিয়াল.
করা হয় একটা হচ্ছে আলগাভাবে জড়িয়ে পড়তে পারেন আলগা দাঁত পরিষ্কার করতে পারেন বা কোন পাত্রে রাখতে পারেন এটা কিভাবে ৫ সেন্টিমিটার হলে আরেকটা হচ্ছে ফিক্সট পার্সেন্টেজ জামায়াতের ব্রিজ পরানো একটা যদি নেয় সেখানে তাহলে তারা পাশের আগে এবং পেছনের এই দুটো দাঁত কে সাপোর্ট হিসেবে আমরা ইউজ করে সেখানে আপনাকে এড বসিয়ে সেটাকে ব্রিজ হিসেবে ইউজ করতে পারি এবং সেই রাতটা ফিক্সট পার্মানেন্ট প্রস্থেসিস বলা হয়নি এখানে হালকা কোনো অপশন থাকেনা এই ধারাবাহিক পদ্ধতি বলা হয়ে থাকে স্থায়ী দাঁত বাঁধানো পদ্ধতি যেটাকে বলে সেটা একচুয়ালি ব্রিজ ডেন্টাল ব্রিজ আরেকটা পদ্ধতি আছে ফিক্স ট্রিটমেন্ট এর মধ্যে প্রতিস্থাপন পদ্ধতিতে তা যদি না থাকে সেখানে সে ডেন্টাল ইমপ্লান্ট ডেন্টাল ইমপ্লান্ট অন্যান্য শরীরের অন্যান্য দিনের মতোই রিসেন্ট অ্যাডভান্স ট্রেনিং যেমন এখনো হেয়ারিং প্লান করা হচ্ছে.
কিডনি ইমপ্লান্টেশন হচ্ছে বাহার প্রসেসিং হচ্ছে এ সেরকমই আমরা দাঁতের ডেন্টাল ইমপ্লান্ট করে থাকি এটা ইউরোপ-আমেরিকার গুলোতে এভেলেবেল হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশেও কিছুটা চলে এসেছে আমার বেশ কিছুদিন যাবত ইউজ করছে আমরাও করছি তো দেখা যাচ্ছে যে ডেন্টাল ইমপ্লান্ট অনেক কস্টলি টাইটানিয়াম আমরা ইউজ করে থাকি মূলত দেখা যাচ্ছে যে তার একটা মেন্টাল ইমপ্ল্যান্ট বিভিন্ন এলাকা ভেদে বিভিন্ন ক্লিনিক বিভিন্ন হসপিটাল এগুলো বেঁধে রেখেছে ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আশি হাজার এক লাখ টাকা বা তারও বেশি হতে পারে একটা দা প্রিজার ন্যাচারাল করতে পারলে সবচেয়ে বেশি এটা আমার কাছে মনে হয়.