ভোটার আইডি কার্ডে এলাকা বা ঠিকানা পরিবর্তন ! NID Card Address Correction

বর্তমান সময়ে ভোটার এলাকা স্থানান্তর কিংবা ঠিকানা পরিবর্তন অনেকেই করতে চান ঠিকানা পরিবর্তন বিষয়টি অনলাইন বা অফলাইনে দুইটি প্রসেসিং করা যায় তবে অনলাইনের মাধ্যমে ঠিকানা বা ভোটার এলাকা পরিবর্তন অনেকটাই সময় সাপেক্ষ বিষয় যদি আপনি আপনার ভোটার এলাকার ঠিকানা থেকে পরিবর্তন করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ইউনিয়ন বা পৌরসভার বাসিন্দা হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে প্রথমত আপনার যদি করণীয় হবে আপনি যেই ভোটার এলাকা স্থানান্তর হতে চাচ্ছেন অবশ্যই সেই এলাকার নির্বাচন কমিশন অফিস কিংবা অফিসে চলে যেতে হবে তবে সে ক্ষেত্রে তার সঙ্গে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু পেপার আপনাকে নিয়ে যেতে হবে যার মধ্যে প্রথমেই রয়েছে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র আপনার বাসার ইউটিলিটি বিল গ্যাস পানি কিংবা বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি এখানে প্রয়োজন হয়ে থাকবে গ্যাস পানি বিদ্যুৎ বিল ফটোকপি আপনার নামেই তো থাকতে হবে এটার কোন প্রয়োজন নেই এছাড়াও এর পরবর্তীতে।

ইউনিয়নের বাসিন্দা হয়ে থাকেন সেজন্য অবশ্যই ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক একটা প্রত্যায়নপত্রের প্রয়োজন হয়ে থাকবে আবার আপনি যদি দেখা যায় যে পৌরসভার বাসিন্দা হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে পৌর মেয়র বা ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রত্যয়ন পত্র লাগবে অর্থাৎ একজন জনপ্রতিনিধি কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্র জান ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে সেটির কিন্তু অবশ্যই দরকার হয়ে থাকবে এ printer’s কিন্তু অবশ্যই বাড়ি লেগে থাকবে তার পাশাপাশি অবশ্যই পৌরকর অথবা ইউপি চৌকিদারি টেক্স রশিদের কপিও যেটা রয়েছে সেটির প্রয়োজন হয়ে থাকবে তো বাড়ির যেকোনো একজন সদস্যের নামে কিন্তু এই রসিতা থেকে থাকে সেটা কিন্তু অবশ্যই আপনাকে জমা দিয়ে দিতে হবে কিংবা আপনার সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে এছাড়াও আপনার যে সকল প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ পেপারস এর দরকার হবে তা এই ভিডিওর মাধ্যমে আমি আপনাদের সঙ্গে অবশ্যই শেয়ার করবো তার আগে অবশ্যই রিকোয়েস্ট করব ভিডিওতে লাইক পড়ে আরো ভাই বাতাসের কাছে ভিডিওটি পৌঁছে দেবেন যাতে।

তারা তাদের ভোটার এলাকা কিভাবে ভোটার এরিয়া যেটা রয়েছে সেটা স্থানান্তর করতে পারে ভোটার এলাকা স্থানান্তর এর ক্ষেত্রে আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ পেপারস কিংবা ফ্রম হচ্ছে form.net সরকারি একটা ফ্রম এ ফরমটি আপনি নির্বাচন কমিশন অফিসের ওয়েবসাইট এ পেয়ে যাবেন এই যে ফর্মটা রয়েছে ফর্মটা আপনি অবশ্যই ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিবেন কোন কম্পিউটারের দোকান থেকে তার পরবর্তীতে অবশ্য এই ফর্মটা কিন্তু আপনাকে পূরণ করে নিতে হবে এবং ফর্মটা পূরণ এর জায়গার ক্ষেত্রে জেলা দিতে হবে এবং আপনি যে আবেদন করতেছেন আবেদনকারীর নাম আপনাদের জাতীয় পরিচয় পত্র স্মার্ট কার্ড রয়েছে সেটার যে নাম্বারটা আছে সে নাম্বার টা দিয়ে দিতে হবে তাছাড়া আপনাদের জন্ম তারিখ তীর নাম্বার জায়গা দিতে হবে ১৪ নাম্বারে জায়গায় বর্তমান আপনি কোন এলাকায় রয়েছে তো সেই এলাকার এটুজেট যে দিতে হবে আই মিন আপনাদের জেলা-উপজেলাসহ যেগুলা ছিল বর্তমানে এলাকায় এবং আপনি যেই এলাকা স্থানান্তর হতে ইচ্ছুক সেই এলাকার সম্পূর্ণ ডিটেইলস কিন্তু আপনাকে পাঁচ নাম্বার দিয়ে পয়েন্টটা রয়েছে ৫  নম্বর পূরণ করে দিতে হবে।

সুমি সুমি আপনার যে ফোন নাম্বার রয়েছে সেটাও এখানে এড করে দিতে পারেন এবং ৬  নাম্বারে জায়গায় আপনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিকানা পরিবর্তনের সময় আপনি বলছে এটা কি জন্য করতেছেন সেটাও কিন্তু এখানে বলে দেওয়া হয়েছে এবং ৭  নাম্বার হচ্ছে আপনার স্থানান্তরের কারণ কি কারনে আপনি একটা ভোটার এলাকা থেকে অন্য ভোটার এলাকা স্থানান্তর হচ্ছেন এ বিষয়ে এখানে আপনাকে সামান্য কিছু লিখতে হবে এবং অবশ্যই এই যে আপনার ফর্মটা রয়েছে এই ফর্মে আপনার সিগনেচার রয়েছে সেটিংএ সালে কিন্তু স্বাক্ষর থাকতে হবে তার পাশাপাশি শনাক্তকারী স্বাক্ষর স্থানে ইউপি সদস্যের স্বাক্ষরের অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার কিন্তু অবশ্যই উল্লেখযোগ্য থাকতে হবে আর পৌরসভার বাসিন্দা হলে অবশ্যই পৌর মেয়রের স্বাক্ষর থাকতে হবে এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারটা রয়েছে সেটা কিন্তু প্রয়োজন হয় থাকবে তবে অনেক সময় দেখা যায় যে মহিলারা ভোটার এলাকা স্থানান্তর করে থাকেন সাধারণত বাপের বাড়ি একটা স্বামীর বাড়ি একটা স্বামীর বাড়িতে গিয়ে তিনি কিন্তু সেখানে স্থানান্তরের কারণ।

এইরকম যদি করে থাকেন তো সে ক্ষেত্রে আপনি শুধু বিবাহিত হন আপনার যেইটা রয়েছে পিতার জাতীয় পরিচয় পত্র রয়েছে জাতীয় পরিচয় পত্র এবং আপনাদের সামনে রয়েছে অর্থাৎ কাবিননামায় আপনার স্বামীর নামটা রয়েছে সেই স্বামীর দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র রয়েছে সেই জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও কিন্তু এই পেপারস গুলো সঙ্গে এ কাস্ট করে দিয়ে দিতে হবে তো আপনার এই সকল প্রয়োজনে আপনি যেই ভোটার এলাকা স্থানান্তর হতে যাচ্ছেন সেই এলাকার নির্বাচন কমিশন অফিসে চলে যাবেন এবং একদমই ইজি কিন্তু আপনার ভোটার এলাকার যারা রয়েছে তাদের রয়েছে সেটা কিন্তু পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন আশা করি কোন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন না এ প্রচেষ্টা সম্পন্ন হতে সম্পন্ন ভেরিফাইড ক্ষেত্রে দেখা যায় যে একদম ফ্রিতে করা যায় কোন ধরনের টাকা-পয়সার কিন্তু প্রয়োজন হয় না এমনকি সরকারি কোন কোন ক্ষেত্রে এখানে উল্লেখযোগ্য কোনো বিষয় নয় এক মাস থেকে দেড় মাসের মত সময় লাগতে পারে আপনার ভোটার এলাকার ঠিকানা যেটা করেছে সেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে।

জানতে পেরেছেন আসসালামুয়ালাইকুম ফরম্যাটে নির্বাচন কমিশন অফিসে জমা দেবেন তো সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই কিন্তু আপনাকে নিচের যে ফরমের স্লিপ রয়েছে সেটা কিন্তু আপনাকে কেটে দিয়ে থাকবে এবং আপনার ফোনে কিন্তু এসএমএস আসবে যখন আপনার ভোটার এলাকা স্থানান্তর হবে আর যদি দেখা যায় কোন কারণে দেড় মাসের পরবর্তী সময়ে ভোটার এলাকা স্থানান্তর হচ্ছে না কিংবা কোন কারণে আপনার ফোনে যদি মেসেজ না আছে তো সেই ক্ষেত্রে আপনার যে ফোনটা রয়েছে ফরমের স্লিপ টা আপনাকে কেটে দেওয়া হবে ইসলিপ তিনি অবশ্যই আপনার উপজেলায় নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করবেন সে ক্ষেত্রে সেখান থেকে কিন্তু আপনি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পেয়ে থাকবেন পরবর্তী সময় গুলোতে ভোটার এলাকার নতুন ঠিকানায় পরিবর্তন হলে সেখানকার নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে একটি সংগ্রহ করার জন্য নির্বাচন কমিশন অফিসে অবশ্যই ২৩০  টাকা সরকারি ফি জমা প্রদান করতে হবে।

এগুলো দেখুন

ইমো আইডি হ্যাক হলে করণীয় কী

ইমো আইডি হ্যাক হলে করণীয় কী

জেনে নিন ইমো আইডি হ্যাক হলে করণীয় কী? আসুন এ বিষয়ে আজকে আলোচনা করে বিস্তারিত …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *