আমি ডাক্তার জয়শ্রী সাহা অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর অবস্ট্রেট্রিকস গাইনোকোলজি পপুলার মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল আজকে আমি আপনাদের সাথে তিনটি ব্যাপার নিয়ে কথা বলব খুব কমন গান ক্লাসিক্যাল প্রবলেম একটি হল ডিজমেনোরিয়া যেটাকে আমরা বলি মাসিকের সময় পেটে ব্যথা এবং আরো দুটো ব্যাপার হচ্ছে প্রস্রাবের সমস্যা প্রস্রাবজনিত একটা হলেও স্ট্রেস উড়িনারি ইনকন্টিনেন্স আরেকটি হলো অভেরাক্টিভ ব্লাদ্দের প্রথম পরিণত হল মাসিকের সময় ব্যথা মাসিকের সময় আসলে কম বেশি ব্যথা মেয়েদের হয়ে থাকে কিন্তু এই পাতাটি যখন আমাদের জন্য কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় যে আমরা আমাদের রেগুলার অ্যাক্টিভিটি গুলো করতে পারি না তখন এটাকে নিয়ে আমরা আমল দেই বা গুরুত্ব দেই বা ডাক্তারের শরণাপন্ন হই ডিসমেনোরিয়া তাকে আমরা আসলে দুইভাগে ভাগ করি একটা হল প্রাইমারি ডিজমেনোরিয়া আরেকটি হলো সেকেন্ডারি.
প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়া তারা সাধারনত মেয়েদের যখন মাসিক শুরু হয় তার বছরখানেক অথবা বছর দুয়েকের মধ্যেই উৎপত্তি হয় এবং পরীক্ষা করে দেখা গেছে বিভিন্ন লোকেশনে আসলে তেমন কোন প্রবলেম এখানে থাকেনা কিন্তু ব্যাথাটা শুরু হয় মাসিকের ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা আগে বা মাসিক শুরুর কিছুক্ষণ আগে এবং দেখা যায় যে মাসিক শুরু হবার 24 ঘণ্টার মধ্যেই এটা রেলিফ হয়ে যায় আর প্রাইমারি ডিজমেনোরিয়া তে আন্দোলন কোন কারণ আসলে তেমন থাকে না সাধারণত দেখা যায় আদলোসেন্টস গ্রুপ যারা তাদের মধ্যে বেশি হয় এবং ফ্যামিলি হিস্ট্রি থাকে সাধারণত একজন সোসাইটি মানে যারা তাদের মধ্যে এটা বেশি পরিলক্ষিত হয় এবং একটা ফ্যামিলি হিস্ট্রির যেমন ধরেন আপনার মা-বাবার যদি এই ধরনের.
প্রবলেম থাকে তখন সেই মেয়েটার মধ্যে এগুলো হতে পারে আরেকটি ব্যাপার হল প্রাইমারিতে সাধারণত কিছু সিস্টেম ইনফেকশন বা প্রবলেম হয় যেমন হঠাৎ করে মাসিক শুরু হওয়ার পরে সিন কপাল অ্যাটাক বা মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাওয়া তারপর হলো মাসিকের সময় ব্যথা ব্যথা পাশাপাশি বমি হওয়া বা বমি বমি ভাব হওয়ার কিছু খেতে ইচ্ছা করে না এ ধরনের সিমটম গুলো সাধারণত প্রাইমারি টিচার এরিয়াতে হয় সেটাতে সাধারণত কোন প্যাথলজি অশোক আন্দোলন কোন কাজ আমরা খুঁজে পাই যেমন এটা হতে পারে জরায়ুতে টিউমার অথবা এন্ডোমেট্রিওসিস অথবা এজন্য মায়োসিস বিভিন্ন ধরনের টিউমার এগুলোর কারণে সাধারণত করে মাঝ বয়সী মহিলাদের মধ্যে যাদের আগে.
মাসিকের সময় ব্যথা হতো না হঠাৎ করে পেশেন্ট হয়তো খেয়াল করলো যে ভীষণ ব্যথা হচ্ছে এবং এটা মাসিকের আগে থেকেই শুরু হয় মানে প্রায় দেখা যায় যে 7 10 দিন আগে থেকেই ব্যথা শুরু হয় এবং মাসিক ভালো হয়ে যাওয়ার পরেও ব্যাথাটা থেকে যায় একদম রিলিফ আসলে হয় না তখনই আমরা এটাকে সেকেন্ডারি ডিজমেনোরিয়া বলি সেকেন্ডারি ডিজমেনোরিয়ার ইনভেস্টিগেশন করে আমাদেরকে প্রপারলি কষ্টে ফাইন্ড আউট করতে হয় তারপরে সেই কদু অনুযায়ী আমরা ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকি অপরপক্ষে প্রাইমারি ডিজমেনোরিয়া তে যেহেতু আন্ডারলাইন কোন রকম থাকে না তো আমরা সাধারনত পেশেন্টের কি একটু কাউন্সেলিং করি তাদের লাইফ স্টাইল নোটিফিকেশন করতে বলি এবং হলো তাদেরকে আমরা এনকারেজ করি তাদের ডেইলি অ্যাকটিভিটিজ গুলো চালিয়ে যেতে পারে এছাড়া পেইন রিলিফ এর জন্য আমরা অনেক সময় পেইন কিলার যেটাকে আমরা বলি অ্যানালজেসিক এনএসএআইডি এ ধরনের ট্রাকগুলো পেপার পড়ি তবে সে যদি married’ হয় তাহলে আমরাও.
সময় তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের হর্মনাল সাপোর্ট দিতে পারি যেমন হল প্রযুক্তি অথবা কমেন্ট যেটা মেয়েরা খায় জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি হিসেবে সেগুলো আমরা অনেক সময় ডিজমেনোরিয়া ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকি আবার অনেক সময় দেখা যায় যে একটা বেবি হলে অনেক সময় ব্যথা রিলিফ হয়ে যায় অথবা ব্লাশন কিন্তু এগুলো আসলে খুব প্রয়োজন হয় না সাধারণত প্রাইমারি ডিজমেনোরিয়া আমরা মেডিকেল ট্রিটমেন্ট ভালো করতে পারি বললাম যে আসলেই প্রবলেমটা হয় এবং দেখা যায় যে একটা দুটো বাচ্চা হলে এটা ঠিক হয়ে যায় এটা নিয়ে খুব বড় কিছু নাই কিন্তু সেকেন্ডারি ডিজমেনোরিয়া তে আসলে আন্দোলন জোকসটা থাকে অর্থাৎ.
অথবা এন্ডোমেট্রিওসিস এগুলো ট্রিটমেন্ট করলেই বেশি ভালো হয়ে যায়.