রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষাঃনিজেই করুণ আবেদন ইউরোপ-আমেরিকার ব্যয়বহুল শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক উচ্চশিক্ষা প্রত্যাশীদের জন্য হয়ে ওঠে দূরের স্বপ্ন। যদি কম খরচে আপনি রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষাঃনিজেই করুণ আবেদন করার পাশাপাশী বিদ্যার্জন করতে চান অথবা পড়াশুনা করতে চান নির্বিঘ্ন পরিবেশে আর অর্জন করতে চান বৈশ্বিক জ্ঞান তাহলে আপনার জন্য শ্রেষ্ঠ ডেস্টিনেশন হল রাশিয়া। রাশিয়া বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম দেশ এবং এই দেশে বাংলাদেশের বহু শিক্ষার্থী জ্ঞান অর্জন করতে পাড়ি জমাচ্ছে। আজ রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষাঃনিজেই করুণ আবেদন সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা না থাকায় ইচ্ছা থাকার পরেও যেতে পারছেননা। আজ আমরা আলোচনা করবো রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষা নিয়ে।
রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষাঃনিজেই করুণ আবেদন
সবার মাঝে তুলে ধরবো রাশিয়ায় জ্ঞান অর্জনের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বিস্তারিত, যেন নিজেরাই করতে পারেন নিজের আবেদন। চলুন জেনে নেই কিভাবে ও কেন রাশিয়ায় পড়াশোনা করতে যাবেন।
কেন রাশিয়ায় পড়তে যাবেন
কেন রাশিয়ায় পড়তে যাবেন? এমন হাজারো প্রশ্ন আপনার মাঝে। রাশিয়া মূলত একটি আন্তঃমহাদেশীয় বিশালাকার দেশ। এই দেশের আয়তন ১৭,০৭৫,৪০০ বর্গকিলোমিটার (৬,৫৯২,৮০০ বর্গমাইল) আর জনসংখ্যা ২০১৮ হিসাব অনুযায়ী প্রায় ১৪৭ মিলিয়ন এর বেশী। এই দেশের মুদ্রা রুবেল। রাশিয়ার রাজধানী মস্কো আর অফিসিয়াল ভাষা রুশ। বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর দেশ ১৯৯১ সালে ভেঙ্গে যাবার পর বেশ দুর্বল হয়ে যায়। তবে এখন অর্থনৈতিক ভাবে এখনো রাশিয়া অনেক সমৃদ্ধ দেশ। এদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় রুশ ভাষায়ই সচরাচর শিক্ষা প্রদান করা হয়ে থাকে। রাশিয়া মূলত শীতপ্রধান- এদেশে শীতের সময় তাপমাত্রা শূন্যের নীচে নেমে যায়।
- আরো পড়ুন: ব্রিটিশ সংবিধানের উৎসগুলি জেনে নিন
- আরো পড়ুন: আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: নিজেই করুণ, নিজের আবেদন
- আরো পড়ুন: পর্তুগালে নার্সারি থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থা কেমন?
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে ‘মৈত্রী ও সহযোগিতা’ চুক্তি সম্পাদিত হয় আর এই চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা অনার্স, মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে রাশিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ পেয়ে আসছেন। রাশিয়াও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা প্রদান করে থাকে। তাই বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থীদের অন্যতম বিদ্যার্জনের গন্তব্য হতে পারে রাশিয়ান ফেডারেশন।
কোর্স সার্চ ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন
রাশিয়ায় বিভিন্ন মানের World Ranking এর বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। রাশিয়ার উচ্চশিক্ষার ইতিহাস অনেক বছরের পুরাতন। এই দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে বহু যুগের সম্ভ্রান্ত ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট। আপনার যদি নির্দিষ্ট একটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে অসুবিধে হয়, তবে নিচের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।
রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষাঃনিজেই করুণ আবেদন
- ১. মস্কো স্টেইট ইউনিভার্সিটি
- ২. আলটায় স্টেট ইউনিভার্সিটি
- ৩. কাজান ইউনিভার্সিটি
- ৪. ডুবনা ইউনিভার্সিটি
- ৫. চেলিয়াবিনস্ক স্টেট ইউনিভার্সিটি
- ৬. ইরকুটস্ক স্টেট ইউনিভার্সিটি
- ৭. মস্কো ইউনিভার্সিটি টোউরো
- ৮. দি রাশিয়ান স্টেট হিউম্যানিটিস ইউনিভার্সিটি
রাশিয়ায় বেশির ভাগ কোর্স রুশ ভাষায় হলেও আপনি ইংরেজী ভাষার কোর্সও খুঁজে পাবেন। কিন্তু এজন্য আপনি অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কনফর্ম হয়ে নেবেন, যেন এই দেশে এসে বিপদে না পড়তে হয়। রাশিয়ার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়, একাডেমি, ইনস্টিটিউট, টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, টেকনিক্যাল কলেজ ও স্পেশালাইড ইনস্টিটিউশন এই কয়েকটি স্তরে বিন্যস্ত। এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য শাখার সব বিষয়ে পড়া সম্ভব। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার্স ডিগ্রি ও পিএইচডিসহ বিভিন্ন ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
Medical University in Russia
রাশিয়ায় অনেকে মেডিকাল সাইনস পড়তে উৎসাহী হয়ে থাকে। আর এই দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনেক ডাইভারসিফাইড কোর্স অফার করে থাকে। তাই, কোর্স নির্বাচনে আপনি একতা বিশাল ক্ষেত্র পাবেন। এজন্য ভালো করে রাশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় সর্ম্পকে বিস্তারিত জেনে নেয়া উচিত।
রাশিয়ায় পড়তে যাবার জন্য নূন্যতম যোগ্যতা
রাশিয়ায় পড়তে যাবার জন্য নূন্যতম যোগ্যতা সর্ম্পকে আপনার জানতে হবে। রাশিয়ায় আবেদন করতে আপনাকে একাডেমিক ক্যারিয়ারে পেয়ে আসতে হবে কমপক্ষে ৫০% নম্বর। এদেশে পড়তে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় IELTS/ TOEFL চেয়ে থাকে। কিন্তু অধিকাংশ কোর্স এদেশে রুশ ভাষায় অফার করা হয়। তাই রুশ ভাষা জানা থাকলে এই সব কোর্সে আবেদন করতে সুবিধা হবে। রুশ ভাষা জানা না থাকলেও সমস্যা নেই, কারণ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিক্ষার্থীদের রাশিয়ায় ১ বছরের রুশ ভাষার কোর্স করতে বলে থাকে। এদেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে, বিশেষ করে স্কলারশিপে পড়তেও আপনাকে এই দেশে এসে ১ বছরের রুশ ভাষার কোর্স করে আপনি পরবর্তীতে মেইন কোর্সে এনরোল করার সুযোগ পাবেন।
ডকুমেন্টস সত্যায়ন
রাশিয়ায় অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই সত্যায়িত ডকুমেন্টস চাওয়া হয়। এজন্য প্রার্থীকে প্রথমেই সকল কাগজপত্র শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করাতে হবে। এরপর সকল কাগজ রাশিয়ান ভাষায় অনুবাদ করতে হবে। এবার এই অনুদিত ডকুমেন্টস রাশিয়ান দূতাবাস থেকে সত্যায়িত করতে হবে। কিন্তু অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার সত্যায়নের ঝামেলা বা ধাপসমূহ ভিন্ন। তাই আপনি আগেই এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমিশন অফিসের সাথে কথা বলে নিবেন এবং জেনে নিবেন আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করছেন তাদের Requirements কি?
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সময়সীমা ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
রাশিয়ায় বছরে দুইটি সেমিস্টার অফার করা হয়ে থাকে- যথাক্রমে সামার সেমিস্টার ও উইন্টার সেমিস্টার। সামার বা গ্রীষ্মকালীন সেমিস্টার শুরু হয় ফেব্রুয়ারি থেকে আর এই সেমিস্টারে আবেদন করতে হয় জানুয়ারি মাসে। উইন্টার সেমিস্টার শুরু হয় সেপ্টেম্বরে। আর এই সেমিস্টারের আবেদন শুরু জুলাই- আগস্ট মাসে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আবেদনের সবচেয়ে ভালো সময় হল উইন্টার সেমিস্টার। কারণ মূল কোর্সগুলো এই সেমিস্টারে অফার করা হয়। অন্যদিকে সামার সেমিস্টারে অফার করা হয় ল্যাংগুয়েজ কোর্স।
এই দেশে আবেদন করতে প্রথমেই আপুনাকে আপনার পছন্দের কোর্স ও বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিতে হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নেবার পর আপনি অনলাইনে আবেদন করবেন। পরবর্তীতে আপনাকে আপনার আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে। আবেদন করতে আপনার প্রয়োজন পড়বে নিম্নোক্ত ডকুমেন্টসমূহের
- ১। সকল একাডেমিক সার্টফিকেট এবং মার্কশীট
- ২। CV, মোটিভিশন লেটার ও রিকমেন্ডেশন লেটার
- ৩। পাসপোর্টের কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ৪। আবেদন ফর্ম
- ৫। IELTS (যদি প্রয়োজন হয়)
- ৬। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাড়পত্র (যদি প্রয়োজন হয়)
কিছু ইউনিভার্সিটি আপনার একাডেমিক সার্টিফিকেটগুলোর রাশিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ এ ট্রান্সলেট কপির স্কান কপি চাইতে পারে। যদি আপনি মনোনীত হন, বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে অফার লেটার ইস্যু করবে যার জন্য ৩০-৪৫ দিন সময় লাগবে। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় তাদের অ্যাকাউন্টে আপনাকে ১ বছর বা ১ সেমিস্টারের টিউশন ফী প্রদান করতে বলবে। তবে, কথা বলে নেবেন। কারণ, এটি রাশিয়াতে বাধ্যতামূলক নয়।
টিউশন ফি
রাশিয়ায় আপনাকে বিভিন্ন কোর্সে দিতে হবে বিভিন্ন মাত্রায় টিউশন ফিস। তবে আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করছেন, বিষয় ও শহর-নগর ভেদে এই ফি-এর হার বহুলাংশে নির্ভর করে। তবে তা বাৎসরিক ১৬০০$ থেকে ৫৬০০$ এর মধ্যে। কিন্তু অধিকাংশই ২০০০$ বা তার কাছাকাছি কোনো সংখ্যায়। বাংলাদেশি টাকায় এক লাখ ৪০ হাজার ৫০০ থেকে চার লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে। গড়পড়তায় দুই লাখ টাকার কমবেশি। আবার কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে আপনাকে আবেদন ফি বাবদ দিতে হতে পারে ১০০ মার্কিন ডলার।
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ
রাশিয়ায় ভিসা প্রাপ্তির জন্য আপনাকে ব্যাংকে সেদেশে এক বছর চলার মত পর্যাপ্ত অর্থের সংস্থান দেখাতে হবে। আর যদি আপনার খরচ বহন করে অন্য কোন স্পন্সর, তাহলে তাকে নোটারাইজড অংগীকারনামা দিতে হবে যে তিনি আপনার সকল খরচ বহ করবে। তার জন্য প্রয়োজন পরবে, আপনার স্পন্সরের ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া ও ডকুমেন্টস চেকলিস্ট
রাশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার পর যদি আপনার আবেদন গৃহীত হয়, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি অফার লেটার ইস্যু করবে।অফার লেটার পেতে ৪০-৬০ দিন সময় লাগতে পারে। ধৈর্য হারাবেন না। অফার লেটার পাওয়ার পর রাশিয়ান দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করবেন নিয়ম অনুসারে। সবকিছু ঠিক থাকলে ভিসা পাওয়া কোনো প্রকার ঝামেলা নয়।
এম্বেসী সপ্তাহে কত দিন খোলা থাকে
এই বিষয়ে জানিয়ে রাখা ভালো, রাশিয়ায় এম্বেসী সপ্তাহে ৩ দিন যথাঃ রবিবার, মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার ৮:৪৫ থেকে ১১:৪৫ পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করে থাকে।
রাশিয়ায় আবাসন ব্যবস্থা ও জীবন-যাপন খরচ
জীবনযাত্রার খরচ বাংলাদেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাকা) পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের চেয়ে কম। বলতে গেলে পাঁচ হাজার টাকায় স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করা যায়। বাকিটুকু নিজের ওপরে। রাশিয়ায় আপনি পড়তে গেলে নামমাত্র মূল্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব হোস্টেলে থাকতে পারবেন। এসব হোস্টেল নিরাপদ ও অনেক উন্নত। থাকা খাওয়া মিলিয়ে আপনার খরচ হবে ১৫০-২০০ মার্কিন ডলার।
পার্ট টাইম জব এর সুযোগ ও স্থায়ী বসবাস
আপনি রাশিয়ায় সামারে কোন প্রকার অনুমতি ছাড়াই পার্ট টাইম চাকুরী করতে পারবেন। কিন্তু যদি ভাষাগত দক্ষতা না থাকে তবে পার্ট টাইম জব পেতে আপনাকে বেশ খানিকটা বেগ পোহাতে হবে। আর বছরের অন্য সময় এই দেশে পার্ট টাইম জব করতে আপনাকে অনুমতি নিতে হবে Federal Migration থেকে- কিন্তু মজার ব্যাপার হল, এই সংস্থা থেকে পার্ট টাইম জবের অনুমতি আনতে আপনাকে বেশ শ্রম দিতে হবে।
- আরো পড়ুন: আফ্রিকার ৭ দেশে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- আরো পড়ুন: খুব সহজেই নাগরিকত্ব পাবেন ৮ দেশে!
- আরো পড়ুন: বিদেশে উচ্চশিক্ষাঃ কিভাবে শুরু করবেন জেনে নিন (A TO Z)
রাশিয়ায় আপনি যদি কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে থাকেন এবং আপনার যদি ১ বছরের ভেরিফাইড বাস্তব কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে থাকে, তাহলেই আপনি রাশিয়ায় স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন। রাশিয়ায় আবেদনের যাবতীয় বিষয়াবলী আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল বিস্তারিত। তাহলে আর দেরী কেন – আজই করুন নিজের আবেদন নিজেই ।
ভিসা আবেদন করতে আপনাকে নিম্নোক্ত ডকুমেন্টস নিতে হবে
- ১। পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- ২। পাসপোর্ট ও ফটোগ্রাফ
- ৪।সকল মার্কশিট ও সনদ,
- ৫। IELTS [ যদি প্রয়োজন থাকে]
- ৬। অফার লেটার
- ৭। ব্যাংক সলভেন্সি পেপ্যার
- ৮। ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- ৯। পুলিশ ক্লিয়ারান্স
- ১০।মেডিক্যাল রিপোর্ট
বি:দ্র: সব কিছু ঠিকমত রুল অনুযায়ী জমা দিতে হবে। ছোট খাট ভুলের জন্যই ভিসা রিজেক্ট হয়।
লেখক/লেখিকা পরিচিতি
সতর্কবার্তা উপরোক্ত আর্টিকেল এর সকল তথ্য উপাত্ত সংগ্রীহিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া এবং এম্বেসী এর ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া প্রতিনিয়তই পরিবর্তনশীল। হালনাগাদ তথ্যের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং এম্বেসী এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এ নজর রাখতে অনুরোধ করা হচ্ছে। উপরোক্ত আর্টিকেল এর কোন তথ্য/উপাত্ত আপনার কাছে ভুল মনে হলে সঠিক তথ্যের রেফারেন্স/ওয়েবলিংক সহ নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।