শরীরে ফোড়া (Abscess) হলে বা পুঁজ জমলে কী করণীয়

শরীরে ফোঁড়া বা পুঁজ জমে যে আফসোস হবার অভিজ্ঞতা যাদের আছে তারা নিশ্চয়ই স্বীকার করবেন এটি মোটেই স্বস্তিদায়ক ব্যাপার নয় কিন্তু আপনারা জানেন কি কখনো কখনো শরীরে ফোড়া কিন্তু আপনার আমার জীবন নাশের কারণ হতে পারে আজকে আমরা জানবো ফোড়ার আদ্যোপান্ত আসসালামুয়ালাইvকুম আমি ডাক্তার মোহাম্মদ রফিক ফুলবাড়ী বিশেষজ্ঞ জেনারেল সার্জন কাজ করছে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট আজকে কথা বলব শরীরে ফোঁড়া বা এ্যাপসেস অথবা একটি সহজ ভাষায় আমরা বলি যে পুঁজ হয়ে যাওয়া কোথাও সে তরুণকে.

চিকিৎসা কি এবং যথাযথ চিকিৎসা না নিলে সেটি কি ক্ষতি করতে পারে শরীরের কোন স্থানে পৌঁছলে সেটি যদি কোন একটি মেম্বের না পর্দা দ্বারা আবদ্ধ হয়ে থাকে তাহলে সেটা কি আমরা ফোড়া বা আফসোস বলে মূলত ব্যাকটেরিয়া এবং নিউট্রোফিল বা শ্বেত র’ক্তকণিকা এবং কিছু টিস্যু ব্রিজের সমন্বিত কালেকশন সাধারণত ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন থেকে ফোড়ার সৃষ্টি হয় শরীরে যখন ব্যাকটেরিয়া বর্ণ কোন জীবাণু ঢোকে তার বিপরীতে বডির ইমিউনিটি সিস্টেম আছে সেটি তার যে র’ক্তকণিকা গুলো আছে তাদেরকে প্রেরণ করে এবং শরীরের শ্বেত র’ক্তকণিকা এবং নিজেদের ভিতর ব্যক্তিদের জীবন আসলো তার মধ্যে এক ধরনের সংঘর্ষের ফলে সেখানে কিছু দৃশ্য.

কিছুতেই র’ক্তকণিকা এবং আদর আরো কিছু শিশুদের ব্রিজ সবকিছু মিলিয়ে পদের সৃষ্টি হয় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ছড়াটি যদি খুব ছোট হয় এবং বডির ইমিউনিটি যদি খুব স্ট্রং হয় তাহলে কিন্তু আপনি ভালো হয়ে যায় কিন্তু আমরা অনেক ক্ষেত্রেই দেখে থাকি যে এই অ্যাপসটি দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে এবং এটি যখন বা সপ্তাহের অধিক সময় ধরে শরীরে বাসা বাঁধছে তখন কিন্তু নানা ধরনের সিম্পনির আমাদের কাছে আসে তীব্র ব্যথা কাঁপুনি দিয়ে জ্বর এবং অনেক সময় পোস্ট পেতে সেখান থেকে কিন্তু র’ক্ত এবং পুঁজ বের হয়ে একটা ভয়ঙ্কর অবস্থা নিউ রোগীরা আমাদের কাছে আসে ব্যথাদায়ক ও পূজা ভর্তি পোড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বার্থে দুই থেকে তিন সপ্তাহ সময় লাগতে পারে.

আসুন আমরা জেনে নেই এই সময়ে কিভাবে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায় চারার যত্ন বা চিকিৎসা করা যায় প্রথমত কোনো ফোরা অ্যাপস কে আমরা নিজেরা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ফাটাতে যাব না অথবা খোঁচা দিয়ে ভেতরে পুজো গুলো বের করে দেবার চেষ্টা করবো না বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে পুজা ভরা একটি আফসোস বাফড়া স্পন্টানিয়াসলি ফেটে যায় এবং এর ভেতর থেকে পুরুষ বা কিছুটা র’ক্ত বের হয়ে আসে যদি তাই হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আমরা পরিষ্কার কাপড় অথবা স্ত্রীলিঙ্গ সিটি মার্কেটে এভেলেবেল সেটি দিয়ে আমরা সেই পুরুষ বা ক্ষত স্থানটি পরিষ্কার করব আমরা অবশ্যই পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে নিজেদের পরিছন্নতা এবং জেসমিন কতটি হয়েছে সেটি পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্ক থাকব এবং ক্ষতস্থান পরিষ্কার করবার পর ২০  থেকে ৩০ সেকেন্ড সময় নিয়ে সাবান বা অন্যকে.

সুধী আমরা ভালো করে হাত ধুয়ে নেব হাত পরিষ্কার না করে আমরা আফসোস বাফড়ার যত্ন নিয়ে এসে হাত দিয়ে অন্য কিছু ধরবার চেষ্টা করব না আমাদের আরেকটি কমন প্রবলেম হল কোন একটি শরীরের কোন জায়গা দেখা দিলে আপনার সাথে সাথে ফার্মেসি থেকে এন্টিবায়োটিক জাতীয় ঔষধ খেয়ে থাকে সেটা মোটেই ঠিক নয় এতে আরও কমপ্লিকেটেড করতে পারে আপনার ফোনটিকে অনেক ক্ষেত্রে এই এন্টিবায়োটিক এর প্রভাবে পুরুষ বা চারটি শক্ত হয়ে আরো জটিল আকার ধারণ করতে পারে সেটা কি আমরা এন্টিবায়ো না বলে থাকি এবং সেক্ষেত্রে সার্জারি আরো জটিলতা হতে পারে যেহেতু 17 বছর একটি তীব্র ব্যথা যুক্ত একটি সমস্যা কাজেই এই সময়গুলোতে আপনারা ব্যথা উপশমের জন্য প্যারাসিটামল আইবুপ্রোফেন ক্লোফেনাক এসিক্লোফেনাক কিটোরোলাক এই জাতীয় ব্যথানাশক ঔষধ খেতে পারেন যদি দেখা যায় ১ থেকে ২০০

মধ্যে এই ফোরাকে স্বাভাবিকভাবেই তার দিকে যাচ্ছে না অথবা এটি এই উপসর্গগুলো দূর হচ্ছে না বরং আরো তীব্রতর হচ্ছে এবং আকারে এবং উপসর্গের আরো বড় এবং তীব্রতর হচ্ছে সেক্ষেত্রে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন শরীরে ফোঁড়া বা অ্যাপস এর মূল চিকিৎসা হলো সার্জারির মাধ্যমে ভেতরের পোস্ট গুলো বের করে দেয় এবং তার পরবর্তীতে নিয়মিত সে ক্ষত স্থানটি স্টেরাইল পদ্ধতিতে ড্রেসিং করা যদি আমরা এইভাবে সার্জারির মাধ্যমে পুরুষ এবং বের করে দে ক্ষতস্থানের যত্ন নেই তাহলে দেখা যায় যে খুব অল্পসময়ের মধ্যেই আপনি আপনার উপসর্গগুলো থেকে মুক্তি পাবেন ব্যথা কমে যাবে এবং আপ কাহা টিস্যুকে আসবে মনে রাখতে হবে এই ক্ষেত্রে সার্জারি পাশাপাশি আপনাকে অবশ্যই এন্টিবায়োটিকের দ্বারস্থ হতে হবে যেটি আপনার চিকিৎসকের.

কোন এন্টিবায়োটিক কি দোষী আপনি খাবেন অনেক ক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসক বা সার্জন আপনার ঐ ক্ষতস্থান থেকে পুরুষ নিয়ে পরীক্ষা করে জানতে চাইতে পারেন যে কোন জীবাণু দিয়ে আপনার এই ছড়াটি হয়েছে সেটি হতে পারে এবং সেক্ষেত্রে দুই তিনদিন পরে আমরা জানতে পারি যে কোন জীবাণু দিয়ে আপনার করা ঠিক হয়েছে এবং সেক্ষেত্রে কোন এন্টিবায়োটিক কার্যকর কাজেই আপনার চিকিৎসক আপনার সাহায্য নেবেন যে প্রশ্নটা নিয়ে আজকের ভিডিওটি শুরু করেছিলাম ফোড়া হলে কি সেটি আবার জীবননাশের কারণ হতে পারে কিনা হতে পারে অনেক ক্ষেত্রে আমরা যদি আমাদের এই শরীরে ফোড়া ব্যক্তিত্বের যথাযথ চিকিৎসার নামে সেই ক্ষেত্রে এই পোস্টেই ব্যাকটেরিয়া বাজি বানাতে যদি আপনার র’ক্তের ছড়িয়ে পড়ে সে ক্ষেত্রে পরবর্তীতে ব্যাকটেরিয়া অথবা সেপটিসেমিয়া হতে পারে অর্থাৎ আপনার রোগটি.

শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং সেখান থেকে আপনাকে চলে যেতে পারেন এবং যেটি ক্ষেত্রবিশেষে আপনার জীবন নাশের কারণ হতে পারে কাজেই শরীরের ফোড়া হলে অ্যাপস আসলে তাকে অবহেলা নয় বরং প্রাথমিক অবস্থায় যথাযথ যত্ন এবং ঘরোয়া যে সমস্ত পদ্ধতির কথা বললাম সেই উপায় তার চিকিৎসা করা যদি তাতে নার্সারি অবশ্যই খুব দ্রুততার সাথে একজন নিকটস্থ চিকিৎসক অথবা একজন বিশেষজ্ঞ সার্জন এর দ্বারস্থ হয়ে যথাযথভাবে আপনার শরীরে ফোঁড়া চিকিৎসা করা এবং তার মাধ্যমে জীবননাশের ঝুঁকির কথা বললাম সেটি থেকে পুরোপুরি মুক্ত হওয়া আশা করি আপনারা আপনাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হবেন এবং প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভালো থাকবেন নিরাপদে থাকবেন সবাইকে নিরন্তর শুভেচ্ছা.

এগুলো দেখুন

কষা পায়খানা দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা ! কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়

কষা পায়খানা দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা ! কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়

ইদানিং দেখা যাচ্ছে ছোট থেকে বড় সকলের কোষ্ঠকাঠিন্য বা কষা পায়খানা নিয়ে চিন্তায় আছেন বা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *