পোস্ট অফিসে টাকা রাখার নিয়ম

জেনে নিন পোস্ট অফিসে টাকা রাখার নিয়ম সম্পর্কে। আসুন এ বিষয়ে আজকে আমরা আলোচনা করে বিস্তারিত জেনে নেই। সঞ্চয় প্রত্রের পর ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের প্রতি মানুষের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি। তার অন্যতম কারণ হচ্ছে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের মুনাফার হার যেকোনো ব্যাংকের এপডিয়ার বা ডিপজেটির এর তুলনায় অনেক বেশি। দ্বিতীয় ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের বিনিয়োগ শতভাগ নিরাপদ। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে টাকা জমে রাখা থেকে টাকা উত্তলন করা পযর্ন্ত সকল বিষয়গুলো আপনার জেনে নেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।



ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের বিষয়ে সকল তথ্য আপনি কোনও ওয়েবসাইট কিংবা কোনও ভিডিওতে সম্পূর্ণ নাও পেতে পারেন । ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের প্রতিটি বিষয় এখানে আপনারা জানতে পারবেন। এতে আপনারা হান্ড্রেড পার্সেন্ট সকল সঠিক তথ্য জানতে পারবেন।

ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক কি?

টাকা জমানোর ক্ষেত্রে এই অংশটি সবচেয়ে পুরাতন মাধ্যম হচ্ছে ডাকঘর। এটি শুরু হয় ১৮৭২ সালে বিটিস সরকারের শাসন আমলে। বাংলাদেশ স্বাধীনের পর সাধারণ মানুষের সঞ্চয় প্রবণতা বৃদ্ধির শার্তে বাংলাদেশে এই কর্মের সাথে চালু করা হয় ১৯৭৪ সালে। ২০১৮ থেকে ২০১৯ অর্থ বছরে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে মোট জমা হয়েছিল ১৬ হাজার ৮৮২ কোটি টাকা। ডাকঘর সন্ঞয় ব্যাংকের হিসাবের ধরণ,

ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে আপনি কয় ধরনের হিসাব খুুলতে পারবেন?

ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে আপনি দুই ধরনের হিসাব খুলতে পারবেন যথা-

  • সাধারণ হিসাব
  • মেয়াদি হিসাব
  • সাধারণ হিসাব হচ্ছে নরমাল আমরা ব্যাংকে যেইভাবে সেবিং একাউন্ট ঠিক সেবিং একাউন্টের মতো।
  • আর মেয়াদি হিসাবটা হচ্ছে আমরা কোনও ব্যাংকে ঠিক যেইভাবে এফডিয়ারটা করি ঠিক এ কি রকম।

সঞ্চয় ব্যাংকে কারা টাকা রাখতে পারবেন? অথবা টাকা রাখার জন্য কি কি যোগ্যতাগুলো হওয়া উচিত?

আপনারা সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাব ওপেন করতে চান সেটা সকল শ্রেণির ও সকল পেশার বাংলাদেশী নাগরিক একাউন্টে ওপেন করতে পারবে। নাবালকদের পক্ষও এ হিসাবটা খোলা যায়। মানে যাদের বয়স এখন ১৮ বছর হয়নি তারাও চাইলে এই হিসাবটি ওপেন করতে পারবে। এবং ২ টা ক্ষেত্রেই এ কি রকম। মেয়াদি হিসাবের ক্ষেত্রেও এ কি রকম, সাধারণ হিসাবের ক্ষেত্রেও এ কি রকম ।

সঞ্চয় ব্যাংকের বিনিয়োগের পরিমান এবং মুনাফা হার । আপনি সর্বনিম্ন কত থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পযর্ন্ত বিনিয়োগ করতে পারবেন এবং কত শতাংশ মুনাফার হার পাবে?

সঞ্চয় ব্যাংকে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ সীমা

আপনি যদি সঞ্চয় ব্যাংকে টাকা রাখতে চান তাহলে সর্বোচ্চ আপনি একক নামে টাকা রাখতে চাইলে ১০ লক্ষ টাকা রাখতে পারবেন সাধারণত হিসাবে । আর যদি যৌথ নামে রাখতে চান তাহলে ২০ লাখ টাকা । সাধারণত ভাবে মেয়াদি হিসাব ২ টাই ক্ষেত্রে এ কি রকম। সর্বনিন্ম একক নামে ১০ লক্ষ টাকা সর্বোচ্চ যৌথ নামে ২০ লক্ষ টাকা । যেটা পূর্বে ছিল একক নামে ৩০ লক্ষ টাকা এবং যৌথ নামে ৬০ লক্ষ টাকা । তো সেই প্রসেসটা বদলে এখন এই নতুন লিমিট দেয়া হয়েছে ।

সঞ্চয় ব্যাংকে মিনিমাম বিনিয়োগ সীমা

আপনি মিনিমাম ৩০ টাকা থেকে ২টা হিসাবে টাকা রাখতে পারবেন। মেয়াদ আপনি সাধারণ হিসাবে যেকোনো মেয়াদ রাখতে পারবেন । আর মেয়াদি হিসাবটা আপনি ৩ বছর মেয়াদি সর্বোচ্চ রাখতে পারবেন। তবে ১, ২, ৩, যেকোনো মেয়াদ আপনি রাখতে পারবেন ।

সঞ্চয় ব্যাংকে মুনাফার হার

আপনি সাধারণ হিসাবে মুনাফার হার পাবেন ৭.৫ শতাংশ হারে । আর যদি আপনি মেয়াদি হিসাবে টাকা রাখেন তাহলে আপনি ১১.২৮ শতাংশ হারে মুনাফা পাবেন।

সঞ্চয় ব্যাংকে টাকা ভাঙ্গানো যাবে কখন?

আপনি সাধারণ হিসাবে টাকা রাখার ১ মাস পরে আপনি চাইলে সেই টাকা তুলে নিতে পারবেন। তবে ১ মাস আগে যদি কোনও টাকা তুলেন সেই ক্ষেত্রে আপনি কোনও মুনাফা পাবেন না। যদি ১ মাস পরে টাকা তুলেন সাধারণ হিসাব থেকে টাকা রাখার। তাহলে মুনাফা পাবেন। আর মেয়াদি হিসাবে আপনি টাকা রাখার ৬ মাস পরে যদি টাকা আবার তুলে ফেলেন তাহলে আপনি মুনাফা পাবেন। আর যদি ৬ মাস পূর্বে টাকা তুলে ফেলেন তাহলে আপনি কোনো মুনাফা পাবেন না।

সঞ্চয় ব্যাংকে মুনাফা প্রদানের সময়

আপনাকে কখন মুনাফা দেওয়া হবে, আপনি যদি সাধারণ হিসাব করেন তাহলে প্রতি মাসে আপনি যেই টাকাটা রাখবেন সেই টাকাটা প্রতি মাসে মাসে আপনাকে মুনাফা দেয়া হবে। আর যদি আপনি মেয়াদি হিসাবে রাখেন আপনি চাইলে প্রতি ৬ মাস পর পর মুনাফা উত্তোলন করতে পারেন।

অথবা আপনি মেয়াদ শেষেও আপনি একবারে মুনাফাটা নিতে পারেন। তবে প্রতি ৬ মাস পর পর আপনি যদি মুনাফাটা উত্তোলন হয় আপনার মুনাফার পরিমাণ কিছুটা কম পাবেন। আর যদি আপনি মেয়াদ শেষে একবারে উত্তোলন করেন আপনি মুনাফার পরিমানটা বেশি পাবেন

সঞ্চয় ব্যাংকের মুনাফা বিস্তারিত

এই বিষয়টা আপনি অবশ্যই খুব মনোযোগ সহকারে দেখবেন কারণ এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। সাধারণ হিসাব সাধারণ হিসাব থেকে আপনি যদি ১ লাখ টাকা রাখেন। তাহলে ২ লাখ টাকা সাধারণ হিসাবে প্রতি মাসে আপনি কত টাকা পাবেন?

সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাব

সাধারণ হিসাবে আপনি যদি ১ লক্ষ টাকা রাখেন আপনি মুনাফা পাবেন ৭ . ৫ % শতাংশ হারে, মুনাফা হার হবে প্রতি মাসে আপনি যদি ১ লাক টাকা রাখেন তাহলে হবে ৬২৫ টাকার উপরে পাবেন । মুনাফার উপর ট্যাক্স কাটা হবে ১০ শতাংশ। এখানে অনেকে মনে করে যে, আমি ১ লাখ টাকা রেখেছি আমার মূল টাকার উপর ট্যাক্স কাটাও, এটা কখনোই হয় না।

ট্যাক্সটা শুধু মাত্র আপনি যেই পরিমান মুনাফা পাবেন সেটার উপরে আপনার ১০ শতাংশ ট্যাক্স কাটার পর আপনি যেই টাকাটা আপনার নিজের হাতে পাবেন সেইটা হচ্ছে ৫৬২.৫০ পয়সা ।

যেই টাকাটা আপনি তুলে নিতে পারবেন। তো আপনি চাইলে প্রতি মাসে মুনাফা আপনার একাউন্ট থেকে তুলে নিতে পারেন অথবা আপনি যদি চান যে, না! আমি পরবর্তীতে কোনো সময় গিয়ে তুলে নেব। আপনি টাকাটা তুলে নিতে পারবেন মুনাফাসহ। তো এইটা আপনার উপর ডিফেন্ড করছে ।

এখন অনেকে মনে করবে আমি যদি ২ লাখ টাকা রাখি বা ৫ লাখ টাকা রাখি তাহলে কত হবে? যদি আপনার ২ লাখ হয় তাহলে ৬২৫ কে ২ দিয়ে গুণ করে নেবেন বা যদি ৫০ হাজার হয় তাহলে তার অর্ধেক কত হবে । আপনি যদি ১ মাসের আগে টাকা রেখে আবার উত্তোলন করেন তাহলে কিন্তু আপনি কোনও ধরনের মুনাফা পাবেন না । এইটা অবশ্যই মাথায় রাখবেন।

সঞ্চয় ব্যাংকের মেয়াদি হিসাব

সাধারণ হিসাবে টাকা রাখলে আপনি মিনিমাম ১ মাস টাকাটা আপনার একাউন্টে রাখতে হবে। মেয়াদি হিসাবে আপনি যদি ১ লাখ টাকা রাখেন তাহলে আপনি মেয়াদ আনতে কত টাকা মুনাফা পাবেন?

মেয়াদি হিসাবে কিন্তু আপনি ২ বারে নিতে পারেন, একবার হচ্ছে আপনার মেয়াদ শেষ হবে, আপনি ৩ বছর মেয়াদে রেখেছেন বা ১ বছর মেয়াদে রেখেছেন। মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আপনি কত টাকা পাবেন? প্রতি ৬ মাস পর পর আপনি মুনাফাটা তুলে নেবেন, সেইক্ষেত্রে কত টাকা পাবেন? তো ২ টাই আলাদা করে দেখানো হবে, প্রথমে হলো মেয়াদ অংকের মুনাফা

মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আপনি কত টাকা মুনাফা পাবেন?

আপনি যদি ১ লাখ টাকা ১ বছরের জন্য রাখেন তাহলে মুনাফা পাবেন ১০.২০ শতাংশ হারে, এটা মেয়াদ আনতে আপনার মুনাফা হবে ১০,২০০ টাকা আর মুনাফার উপর ১০ শতাংশ ট্যাক্স কাটা হবে। এখানে ১ বছরের জন্য রাখলে আপনি নিজ মুনাফা হাতে পাবেন ৯,১৮০ টাকা । আর আপনি যদি ২ বছরের জন্য রাখেন টাকাটি তাহলে আপনি মুনাফার হার পাবেন ১০.৭০ শতাংশ হারে । এবং ২ বছর পরে আপনি মুনাফা পাবেন ২১,৪০০ টাকা ট্যাক্স কাটা হবে ২,১৪০ টাকা আপনি হাতে পাবেন ১৯,২৬০ টাকা ।

আপনার ১ লাখ টাকাতো আপনি পাবেনই সাথে ১৯, ২৬০ পাবেন যদি আপনি ২ বছরের জন্য রাখেন। আর যদি আপনি ৩ বছরের জন্য রাখেন সম্পূর্ণ মেয়াদে তাহলে আপনার মুনাফার হার হবে ১১.২৮ শতাংশ এবং মুনাফার পরিমাণ হবে ৩৩,৮৪০ টাকা। ১০ শতাংশ ট্যাক্স কাটা হবে ৩,৩৮৪ টাকা এবং আপনি হাতে পাবেন ৩০,৪৫৬ টাকা । আপনি যদি ৩ বছরের জন্য ১ লক্ষ টাকা রাখেন তাহলে আপনার মূল ১ লক্ষ টাকাসহ আরো আপনি সাথে পাবেন ৩০,৪৫৬ টাকা যদি আপনি মেয়াদ হিসাবে রাখেন ।

এবার আপনি যদি মনে করেন যে, টাকাটা আমি মেয়াদ হিসাবে রাখবনা আমি প্রতি ৬ মাস পর পর আমি চাইছি আমার মুনাফারা তুলে নিতে, তাহলে কি হবে?

যদি ৬ মাস পর পর মুনাফা তুলেন, ধরেন আপনি ৩ বছরের জন্য প্রথমে আপনি টাকাটা রেখেছেন,৷ তাহলে আপনার মুনাফা পরিমাণটা সেইক্ষেত্রে কমে যাবে । যেটা ১১.২১ শতাংশ ছিল ৬ মাস পর পর মুনাফা নেন তাহলে আপনার মুনাফার পরিমাণটা কমে যাবে সেই ক্ষেত্রে আপনি ১০ শতাংশ মুনাফা পাবেন। প্রতি ৬ মাসে আপনি ১ লাখ টাকায় আপনি ৫ হাজার টাকা করে পাবেন ৫শ টাকা ট্যাক্স কাটা হবে আপনি হাতে পাবেন ৪,৫০০ টাকা ।

আর যদি আপনি ২ বছরের জন্য রাখেন সেই ক্ষেত্রে আপনি মুনাফা পাবেন ৯.৫০ শতাংশ হারে। প্রতি ৬ মাসে আপনি মুনাফা পাবেন ৪,৭৫০ টাকা। ট্যাক্স কাটা হবে ৪৭৫ টাকা আপনি নিজ হাতে যেই টাকাগুলো পাবেন। সেগুলো হলো ৪, ২৭৫ টাকা করে। আর আপনি যদি ১ বছরের জন্য রাখেন সেই ক্ষেত্রে আপনি ৯.০০ শতাংশ মুনাফা পাবেন আপনি প্রতি ৬ মাসে ১ লক্ষ টাকায় মুনাফা পাবেন ৪,৫০০ টাকা ৪৫০ টাকা ট্যাক্স হবে আর যেটা আপনি তুলে নিতে পারবেন সেটা হবে ৪.০৫০ টাকা করে ।

সঞ্চয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

যদি আপনি মেয়াদি হিসাবে ৬ মাসের পূর্বে টাকা উত্তোলন করেন তাহলে আপনি কোনও মুনাফা পাবেন না।

সঞ্চয় ব্যাংকের নমিনি দেয়া যাবে? এবং নমিনি পাল্টানো যাবে?

আপনার নমিনী নিয়োগ করা যাবে আপনি যাকে নমিনী দিতে চান দিতে পারবেন। নাবালক বা প্রাপ্ত বয়স্ক যে, কাউকে দিতে পারবেন। ধরুন আপনি তার আগে একজনকে নমিনী দিয়েছেন ৬ মাস পরে চাইছেন নমিনী পরিবর্তন করতে সেটাও সম্ভব।

এবং মেয়াদি যেটা সেটা আপনি মেয়াদ শেষ হওয়ার পর টাকা না-তুলেন স্বয়ংত্রুিয়ভাবে আবার ৩ বছরের জন্য আপনার পুনঃবিনিয়োগ হয়ে যাবে। মানে অটোমেটিক বিনিয়োগ হয়ে যাবে আপনাকে কিছু করতে হবে না।

সঞ্চয় ব্যাংকের টিন সার্টিফিকেট?

আপনি যদি ১,৯৯,৯৯৯ টাকা পযর্ন্ত বিনিয়োগ করেন সেইক্ষেত্রে আপনার কোনও টিন সার্টিফিকেট লাগবেনা, আপনি যদি ২ লাখ টাকা বা তার উপরে কোনো টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনার টিন সার্টিফিকেটটার প্রয়োজন হবে ।

এবং ১,৯৯,৯৯৯ টাকা পযর্ন্ত আপনি নগদ মানে কেস টাকা দিয়ে মেয়াদ হিসাব বা সাধারণ হিসাব খুলতে পারবেন । যদি তার উপরে ২ লাখ টাকা বা তার উপরে এমাউন্ট হলে আপনাকে ব্যাংক চেকের মাধ্যমে টাকাটা জমা দিতে হবে।



একাউন্ট খুলতে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে?

  • বিনিয়োগকারী ও নমিনীর ছবি,
  • আইডি কার্ডের কপি,
  • একটি এক্টিভ ফোন নাম্বার,
  • ই-টিন , আপনি যদি ২ লাখ টাকার উপরে ডিপোজট করেন সেই ক্ষেত্রে আপনার ই-টিনের কপি লাগবে।
  • আর ২ লাখ টাকার উপরে হলে অবশ্যই ব্যাংকে চেকটা সঙ্গে নিয়ে যাবেন
  • যেই ব্যাংক চেকের মাধ্যমে আপনি টাকাটা জমা রাখবেন । তো এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখবেন ।

কোথায় গেলে সঞ্চয় ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবেন?

এখন অনেকেই চিন্তা করতেছেন যে, হয়তো যদি আমি সন্ঞয় ব্যাংকে একাউন্ট ওপেন করতে চাই বা ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে টাকা রাখতে চাই, তাহলে আমাকে কোথায় যেতে হবে?

তো কোথায় থেকে আপনি হিসাব খুলতে পারবেন সেটা হলো জাতীয় সংসদ অধিদপ্তরের যতগুলা শাকা আছে প্রত্যেকটা শাকা থেকে আপনি এই হিসাবগুলো ওপেন করতে পারবেন । এবং পাশাপাশি প্রতিটি ডাকঘর থেকে আপনি এই হিসাবগুলো ওপেন করতে পারবেন। তো আসা করি আপনারা বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন ।

যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।

এগুলো দেখুন

জীবনবিমায় প্রিমিয়াম, বোনাস এবং বার্ষিকবৃত্তি

জীবনবিমা: দাবি আদায় পদ্ধতি

জেনে নিন জীবনবিমা: দাবি আদায় পদ্ধতি সম্পের্কে। আসুন আজকে এ সম্পর্কে আলোচনা করে বিস্তারিত জেনে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *