জেনে নিন বিজনেস লোন পাওয়ার নিময় সম্পর্কে। আসুন এ বিষয়ে আজকে আলোচনা করে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। নতুন ব্যবসা শুরু করেছেন কিন্তু, আপনি কি জানেন বিজনেস লোন নিতে হয় কিভাবে? ব্যবসা করা অনেকের স্বপ্ন থাকে। কিন্তু, পর্যাপ্ত টাকার অভাবে অনেকের সেই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হয় না। স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়।
- আরো পড়ুন: বিকাশ থেকে লোন পাবেন যেভাবে
- আরো পড়ুন: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
- আরো পড়ুন: নগদ উদ্যোক্তা একাউন্ট খোলার নিয়ম
কিন্তু, এখন আর সেই হতাশার দিন নেই। হতাশার দিন শেষ। হতাশা কাটিয়ে এখন অনেকেই খুব সুন্দর করে তার ব্যবসার পরিকল্পনা করছে এবং সফলও হচ্ছে। আর এই কাজটি অনেকটাই এগিয়ে দিচ্ছে লোন পদ্ধতি।
বর্তমানে এই লোন পাওয়ার বিষয়টি অনেকটা সহজ হয়ে যাওয়ার কারণে দিনে দিনে অনেক তরুণ উদ্দ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে এবং এরা সফল ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করছে। আজ আমরা আলোচনা করব কিভাবে ব্যবসার লোন পাওয়া যায়।
বিজনেস লোন পাওয়ার নিময়
বিজনেস লোন নিতে হয় কিভাবে?
১. বুটস্ট্র্যাপিং
বুটস্ট্রাপিং হলো নিজস্ব অর্থায়ন। একটি স্টার্টআপ বা নতুন ব্যবসা শুরু করার আগে নিজস্ব কিছু পুঁজি থাকতে হবে। সেই পুঁজি দিয়েই প্রাথমিকভাবে ব্যবসা শুরু করবে। একেই বলে বুটস্ট্র্যাপিং। এই পুঁজি হতে পারে বড় কোন অংক বা হতে পারে ছোট কোন অংক।
ছোট কোনও ব্যবসা করার পরিকল্পনা থাকলে বুটস্ট্র্যাপিং খুব ভালো উপায়। যেমন কোন ছোট খাটো বুটিক শপ খোলার চিন্তা থাকলে নিজের জমানো ১৫০০০ থেকে ২০০০০ টাকা দিয়ে আপাতত ঘরে বসেই ব্যবসা শুরু করা যায়।
অথবা হোম মেইড কোন খাবারের ব্যবসা শুরু করা যায়। কিন্তু বড় কোন ধরনের ব্যবসা শুধু বুটস্ট্র্যাপিং দিয়ে শুরু করা যাবে না। তাতে অনেক বেশি রিস্ক থাকে। বুটস্ট্র্যাপিং এর সুবিধা হলো এখানে সম্পূর্ণ অর্থ নিজের থাকে বলে, কাউকে জবাবদিহি করতে হয়না। সব ধরনের সিদ্ধান্ত একাই নেওয়া যায়।
২. সরকারি লোন
সরকার নবীন উদ্যোক্তাদের সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য মাঝে মাঝে কিছু প্রকল্প চালু করে থাকেন। এসব প্রকল্পের আওতায় স্টার্টআপ বিজনেসে আর্থিক সাহায্য করার জন্য অনুদান থাকে। এসব প্রকল্প তে নিজের ব্যবসার পরিকল্পনা জানিয়ে আবেদন করতে হয়।
সেখান থেকে যাচাই বাছাই করে কিছু ব্যবসায়ী কে আর্থিক সাহায্য করা হয়ে থাকে। এই জন্য নিজের ব্যবসার পরিকল্পনাটা আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করতে হবে।
সরকারিভাবে বিজেনেস লোন প্রদানের প্রকল্প
Inovation Design and Entrepreneurship Academy
ঠিকানা: E-14/X, ICT Tower (14th Floor), আগারগাও, ঢাকা – ১২০৭, বাংলাদেশ।
টেলিফোন: 02-55007016, 02-55007017
ওয়েবসাইট: idea.gov.bd
Startup Bangladesh
ঠিকানা: Concord Silvy Heights(8th Floor), 73A গুলশান এভিনিউ, গুলশান – ১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ।
ইমেল: info@startupbangladeshvc.gov.bd
ওয়েবসাইট: startupbangladesh.vc
Innovation Fund
ঠিকানা: E-14/X, ICT Tower, আগারগাও, ঢাকা – ১২০৭, বাংলাদেশ।
ইমেল: mkhayer@ictd.gov.bd
ওয়েবসাইট: ims.ictd.gov.bd
৩. ক্রাউড ফান্ডিং
ক্রাউড ফান্ডিং হচ্ছে ব্যবসার অর্থায়ন বৃদ্ধি করার একটি কৌশল। এটি হলো বিভিন্ন মানুষের কাছে নিজের ব্যবসা আইডিয়া বর্ণনা করে, তাদেরকে নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহী করে তোলা। এই ক্রাউড ফান্ডিং হতে পারে কোন প্রতিষ্ঠান, হতে পারে নিজের কোন আত্নীয়, হতে পারে কয়েকজন মিলে।
অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিনিয়োগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের থেকে সঠিক বিনিয়োগকারী খুঁজে নিতে ক্রাউড ফান্ডিং বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এর পরিবর্তে বিনিয়োগকারীরা একটি সুবিধা পেয়ে থাকে।
ব্যবসার নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ তাদের একাউন্টে জমা হয়। তবে ক্রাউড ফান্ডিং এ বিনিয়োগকারী খুঁজে পাওয়ার জন্য নিজের ব্যবসার একটি সুন্দর পরিকল্পনা তাদের সামনে তুলে ধরতে হয়, যেন তারা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়। নয়তো অনেক সময় ক্রাউড ফান্ডিং ভালো ফলাফল আনে না। কারণ, এই ক্রাউড ফান্ডিং এ রিস্ক রয়েছে তাই, সবাই গ্রহণ করতে চায় না।
আমাদের দেশে বেশ ভালো একটি ক্রাউড ফান্ডিং এর প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। তার নাম হলো:
- oporajoy.org
- fundsme.com.bd
- choloshobai.com
বিদেশি ক্রাউড ফান্ডি প্লাটফর্ম
- SeedInvest Technology
- Indiegogo
- Mightycause
- GoFundMe
- StartEngine
- Patreon
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল
নতুন একটি ব্যবসা শুরু করার পর প্রথম যে সমস্যা হয় সেটি হলো পুঁজি নিয়ে। অনেক সময় দেখা যায় যে চিন্তা ভাবনা নিয়ে ব্যবসা শুরু করা হলো, শুরু করার পর সেদিক দিয়ে ব্যবসা আগালো না। তখন অনেক সময় নতুন করে পুঁজির দরকার হয়ে থাকে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বড় কোনো ধরনের ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে ব্যাংক থেকে লোন নেয়ার কথা মাথায় আসে আগে।
কিন্তু, ব্যাংক থেকে লোন নেয়ার কাজটা অনেক ঝামেলার হয় মাঝে মাঝে। আবার লোন নেওয়ার সময় বিভিন্ন কাগজপত্র দেখাতে হয়, অনেক কিছু জামানত রাখতে হয়। নতুন শুরু করা একজন ব্যবসায়ীর জন্য এই সব কাজ অনেক ভোগান্তির বিষয় হয়ে উঠে। তাই, নতুন উদ্যোক্তা বা নতুন ব্যবসায়ীদের এই সব ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে কিছু কোম্পানি গড়ে উঠেছে, যারা স্টার্ট আপ বিজনেস এ বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
এই ধরনের কোম্পানি যে অর্থায়ন করে থাকে, সেই অর্থকে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বলা হয়। সংক্ষেপে বলা হয় ‘ভিসি’। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কোম্পানি আছে, যারা উদ্দ্যোক্তাদের লোন দেয় না, বরং তাদের ব্যবসায় বিনিয়োগ করে এবং এর পরিবর্তে সেই ব্যবসার নির্দিষ্ট একটা অংশের মালিকানার অধিকারি হয়। এই ভেঞ্চার কোম্পানি, স্টার্ট আপ বিজনেসের লাভ ক্ষতি দুটোরই অংশীদার হয়ে থাকে।
ব্যবসা সামনে আগানোর জন্য ভেঞ্চার কোম্পানি প্রয়োজনীয় সব কিছু দিয়ে সহায়তা করে থাকে। তাই, নতুন ব্যবসায়ীদের কাছে সব থেকে ভালো অর্থের উৎস হচ্ছে ভেঞ্চার কোম্পানি।
বাংলাদেশের কয়েকটি ভেঞ্চার কোম্পানির নাম হলো
- BD Venture Limited
- CVC Finance Limited (CVCFL)
- IDLC VENTURE CAPITAL FUND
- Bangladesh Venture Capital Ltd
- Anchorless Bangladesh
- SBK Tech Ventures
প্রতিযোগিতামূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠান বিজনেস লোন
দেশে নতুন নতুন সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তাদের প্রতিভা কাজে লাগানোর জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। সেই সব অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তদের কাছ থেকে বিভিন্ন আইডিয়া চাওয়া হয়ে থাকে এবং সবচেয়ে ভালো আইডিয়া দাতার জন্য কিছু পুরষ্কার এর ব্যবস্থা থাকে।
স্টার্ট আপ বিজনেস এর ক্ষেত্রে এই পুরষ্কারের অর্থ খুব উপকারী হয়ে থাকে। সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এইসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। এদের উদ্দেশ্য থাকে নবীন উদ্যোক্তাদের সহায়তা করা।
এঞ্জেল ইনভেস্টরস
কিছু কিছু ধনী ব্যক্তি থাকেন যারা ক্ষুদ্র উদ্দ্যোক্তাদের বা স্টার্ট আপ ব্যবসায়ীদের সাহায্য করে থাকে। এদের বলা হয়ে থাকে এঞ্জেল ইনভেস্টরস। এরা প্রথমে উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে তাদের ব্যবসা আইডিয়া শুনেন, পরিকল্পনা শুনেন, তারপর সবচেয়ে ভালো যেটা মনে হয় সেটায় বিনিয়োগ করে থাকেন।
এই এঞ্জেল ইনভেস্টরস একজন হতে পারেন বা একাধিক হতে পারেন। একটা স্টার্ট আপ বিজনেস বা একটা তহবিল শূণ্য ব্যবসা ঘুরে দাঁড়াতে এঞ্জেল ইনভেস্টরস এর ভূমিকা অসামান্য।
ছোট একটি ব্যবসা বিশাল আকার ধারন করতে পারে শুধুমাত্র এঞ্জেল ইনভেস্টরস এর জন্য। আমাজন ডটকম বা অ্যাপল এর একটি বড় উদাহরণ। বাংলাদেশে এঞ্জেল ইনভেস্টরস দের একটি প্ল্যাটফর্ম www.bdangels.com আছে সেখান থেকে ফান্ডের জন্য আবেদন করা যায়।
বিদেশী এঞ্জেল ইনভেস্টর খোঁজার ওয়েবসাইট
- angel.co
- seedinvest.com
- lifescienceangels.com
- onstartups.com
- techcoastangels.com
- angelinvestmentnetwork.net
- nexea.co
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী লোন
দেশে বিভিন্ন এনজিও আছে যারা উদ্দ্যোক্তাদের ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে থাকেনা। এইসব এনজিওর কাজ হচ্ছে ক্ষুদ্র উদ্দ্যোক্তদের খুঁজে বের করা এবং তাদের অর্থ ঋণ দেয়া। এই সব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে হচ্ছে
- গ্রামীন ব্যাংক
- ব্র্যাক ব্যাংক
- আশা
বিজনেস ইনকিউবেটর
সব কিছুর একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে। সময়ের আগে সেটা হয়ে গেলে তাকে অপরিপক্ক বলা হয়। ইনকিউবেটরে ডিম থেকে বাচ্চা ফুটানো হয়ে থাকে। আবার একটি ছোট শিশু সময়ের আগেই ভূমিষ্ট হয়ে গেলে তাকে আমরা অপরিণত বা অপরিপক্ক বলি। তখন তাকে ইনকিউবেটরে রেখে পরিপক্ক করতে হয়।
বিজনেস এর বেলায় ও তেমনি। নবীন উদ্যোক্তাদের অপরিণত চিন্তা ভাবনা, ব্যবসায় পরিকল্পনা কে পরিপক্কতা দান করার জন্য বিভিন্ন বিজনেস ইনকিউবেটররা সাহায্য করে থাকেন। তারা ব্যবসায় আর্থিক সাহায্য করার পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ এর ব্যবস্থা করে থাকেন। এছাড়া বিভিন্ন সমস্যার সমাধান তারা দিয়ে থাকেন।
ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান থেকে বিজনেস লোন
ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান গুলো হচ্ছে ব্যবসার লোন নেয়ার জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান। বাংলাদেশে বহু ব্যাংক বিজনেস লোন দিয়ে থাকে। বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন খাতে লোন দিয়ে থাকে। নিজের ব্যাবসার জন্য প্রয়োজনীয় লোনটি গ্রহণ করা উচিত। নতুন উদ্যোক্তাদের ঋণ দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন তহবিল গঠন করেছে। এছাড়া, যেসব ব্যাংক ঋণ প্রদান করে থাকে সেগুলো হলো।
কৃষি ব্যাংক, সোনালি ব্যাংক, অগ্রনী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, ইর্স্টান ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, এবি ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক।
ব্যাংক থেকে বিজনেস লোন নেয়ার জন্য, ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে। ব্যাংক এর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
কৃষি ব্যাংকের বিজনেস লোন: বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক শস্য ঋণ, মৎস্য ঋণ, লাইভ স্টক ঋণ ও কৃষি ও সেচ যন্ত্রপাতি ঋণ প্রদান করে থাকে। বিস্তারিত জানতে সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে অথবা contact@krishibank.org.bd তে যোগাযোগ করতে হবে।
ঠিকানা: কৃষি ব্যাংক ভবন, ৮৩ – ৮৫ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা – ১০০০ , বাংলাদেশ।
মোবাইল: (+৮৮ ০২) ৯৫৬ ১২১১
- আরো পড়ুন: ব্রেইন স্ট্রোক বুঝবেন যে ৫ লক্ষণে
- আরো পড়ুন: ১ লাখ টাকা খরচে ব্যাগ তৈরির কারখানায় মাসে ৪০ হাজার আয়
- আরো পড়ুন: হলুদ দুধের ৫ উপকারিতা
সোনালি ব্যাংকে বিজনেস লোন: সোনালি ব্যাংকে উদ্যোক্তরা ৫০০০০ টাকা থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পেয়ে থাকেন। ঋণ পাওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স ১৮ হতে হবে। বিস্তারিত জানতে সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
অগ্রনী ব্যাংক থেকে বিজনেস লোন: অগ্রনী ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া যায়। বিস্তারিত জানতে সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে বিজনেস লোন: ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে উদ্যোক্তাদের জন্য টার্ম লোন এর ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে সর্বোচ্চ ৭৫০ মিলিয়ন পর্যন্ত লোন পাওয়া যাবে। এছাড়া নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ও রয়েছে লোন সুবিধা। নারী উদ্যোক্তারা সর্বোচ্চ ৫ মিলিয়ন পর্যন্ত লোন পাবেন। বিস্তারিত জানতে সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে অথবা (8802) 47110465, 47115155, 47114795 এ যোগাযোগ করতে হবে।
বিভিন্ন ব্যাংকের বিজনেস লোন দেওয়ার পদ্ধতি ও নিয়মকানুন আলাদা থাকে। তাই, সব কিছু ঠিকমত জানতে হলে সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।