SSC চতুর্থ অধ্যায় মালিকানার ভিত্তিতে ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি

SSC চতুর্থ অধ্যায় মালিকানার ভিত্তিতে ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি

  • চতুর্থ অধ্যায়
  • মালিকানার ভিত্তিতে ব্যবসায়
  • BUSINESS BASED ON OWNERSHIP
  • James Watt (17361819)
  • জেমস ওয়াট বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে যান্ত্রিক শক্তির উন্মেষ করেন।
  • পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি

একমালিকানা ব্যবসায় : সাধারণভাবে একজন ব্যক্তির মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়কে একমালিকানা ব্যবসায় বলে। একক মালিকানায় পৃথিবীতে সর্বপ্রথম ব্যবসায় কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।

এ জন্য এটিকে সবচেয়ে প্রাচীনতম ব্যবসায় সংগঠন বলা হয়। একমালিকানা ব্যবসায়ে মালিকই সর্বেসর্বা। তিনি তার প্রতিষ্ঠানের মুনাফা যেমন একাই ভোগ করবেন, তেমনি সকল দায়ভার তিনি একাই বহন করবেন।

একমালিকানা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য : ১. একক মালিকানা, ২. সহজ গঠন, ৩. স্বল্প মূলধন, ৪. ব্যবসায়ের আয়তন, ৫. একক ঝুঁকি, ৬. আইনগত সত্তা, ৭. পরিচয় ও তত্ত্বাবধান, ৮. লাভ-লোকসান বণ্টন, ৯. স্থায়িত্ব ইত্যাদি।

একমালিকানা ব্যবসায়ের সুবিধা : ১. সহজ গঠন, ২. মালিকের স্বাধীনতা, ৩. মুনাফা ভোগ, ৪. সুষ্ঠু ব্যবস্থা, ৫. অবচয় হ্রাস, ৬. আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ প্রদর্শন, ৭. দ্রুত সিদ্ধান্ত, ৮. গোপনীয়তা, ৯. অবস্থান ও সুবিধা, ১০. নমনীয়তা ইত্যাদি।

একমালিকানা ব্যবসায়ের অসুবিধাসমূহ : ১. মূলধনের স্বল্পতা, ২. অসীম দায়, ৩. ব্যক্তিগত সামর্থ্যরে সীমাবদ্ধতা, ৪. অধিক ব্যক্তিগত ঝুঁকি, ৫. বৃহদায়তন ব্যবসায়ে অনুপযুক্ত, ৬. আইনগত স্বীকৃতির অবস্থা, ৭. স্থায়িত্বের অভাব ইত্যাদি।

একমালিকানা ব্যবসায়ের উপযোগী ক্ষেত্রসমূহ : ১. ছোট হোটেল, ২. লণ্ড্রি, ৩. মুদি দোকান, ৪. ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, ৫. কৃষি ও পচনশীল দ্রব্যের ব্যবসায়, ৬. প্রত্যক্ষ সেবামূলক (সেলুন, দরজিগিরি) ইত্যাদি।

অংশীদারি ব্যবসায় : একমালিকানা ব্যবসায়ের বিভিন্ন অসুবিধা দূর করার প্রয়োজনেই সময়ের সিঁড়ি বেয়ে আগমন ঘটে অংশীদারি ব্যবসায়ের। অর্থাৎ একমালিকানা সংগঠনের সীমিত আয়তন ও ক্ষেত্র, স্বল্প পুঁজি এবং পরিমিত ব্যবস্থাপনা দক্ষতার বাধা অপসারিত হয়ে গঠিত হয় দুই বা ততোধিক ব্যক্তির সমন্বিত মেধা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা এবং সরবরাহকৃত অধিক পুঁজির ব্যবসায়।

অংশীদারি ব্যবসায় ১৯৩২ সালের আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন ২ জন এবং সর্বোচ্চ ২০ জন অংশীদার হতে পারবে। তবে ব্যাংকিং ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা ১০-এর বেশি হবে না।

অংশীদারি ব্যবসায় লিখিত বা মৌখিক উভয়ই হতে পারে। লিখিত চুক্তিকে চুক্তিপত্র (উববফ) বলা হয়। আর তাই ভবিষ্যৎ ভুল বোঝাবুঝি, মনোমালিন্য, বিরোধ এবং মামলা এড়ানোর জন্য চুক্তি লিখিত এবং নিবন্ধিত হওয়া ভালো।

অংশীদারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য : ১. চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক, ২. সহজ গঠন, ৩. সদস্য সংখ্যা, ৪. মূলধন সরবরাহ, ৫. সীমাহীন দায়, ৬. আইনগত সত্তা, ৭. চূড়ান্ত সদ্বিশ্বাস, ৮. লাভ-লোকসান বণ্টন, ৯. পরিচালনা ১০. স্থায়িত্ব ইত্যাদি।

অংশীদারি সংগঠনের চুক্তিপত্র : যে দলিলে অংশীদারি ব্যবসায়ের গঠন, উদ্দেশ্য, পরিচালনা পদ্ধতি, অংশীদারের অধিকার ও দায়িত্ব প্রভৃতি লিপিবদ্ধ থাকে তাকে অংশীদারি ব্যবসায়ের চুক্তিপত্র বলে।

অংশীদারি চুক্তিপত্রের বিষয়বস্তু : ১. অংশীদারদের নাম ও ঠিকানা, ২. অংশীদারদের সংজ্ঞা, ৩. ব্যবসায়ের প্রকৃতি ও সময়কাল, ৪. ব্যবসায়ের মোট মূলধন ও পরিশোধ পদ্ধতি, ৫. হিসাবরক্ষণ ও নিরীক্ষণ পদ্ধতি। ৬. লাভ-লোকসান বণ্টনের অনুপাত ও পদ্ধতি, ৭. অংশীদার গ্রহণ ও বহিষ্কার নিয়মাবলি, ৮.ব্যবসায়ের বিলোপসাধন ইত্যাদি।

অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন : অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন বলতে সরকার কর্তৃক নিয়োজিত নিবন্ধক অফিসে ব্যবসায়ের নাম তালিকাভুক্তকরণকে বোঝায়। বাংলাদেশের অংশীদারি আইনে ব্যবসায়ের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়নি। তবে নিবন্ধিত অংশীদারি ব্যবসায় অনিবন্ধিত অংশীদারি ব্যবসায় থেকে অতিরিক্ত সুবিধা ভোগ করে থাকে।

অংশীদারের প্রকারভেদ : ১. সাধারণ অংশীদার, ২. ঘুমন্ত অংশীদার, ৩. নামমাত্র অংশীদার, ৪. আপাতদৃষ্টিতে অংশীদার, ৫. সীমিত অংশীদার, ৬. আচরণে অনুমিত অংশীদার।

অংশীদারি ব্যবসায়ের বিলোপসাধন : ১. সকলে একমত হয়ে, ২. বিজ্ঞপ্তি দিয়ে, ৩. বিশেষ কোনো ঘটনার কারণে, ৪. বাধ্যতামূলক বিলোপসাধন, ৫. আদালতের আদেশে।

যৌথ মূলধনী ব্যবসায় : যৌথ মূলধনী ব্যবসায় আইনের মাধ্যমে সৃষ্ট ও পরিচালিত হয়। সর্বপ্রথম কোম্পানি আইন পাস হয় ব্রিটেনে ১৮৪৪ সালে, যা ‘ঞযব ঔড়রহঃ ঝঃড়পশ ঈড়সঢ়ধহু অপঃ ১৮৪৪’ নামে পরিচিত ছিল। ব্রিটিশশাসিত ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম কোম্পানি আইন পাস হয় ১৮৫০ সালে। ১৯১৩ সালে ভারতীয় কোম্পানি আইন আবার নতুন করে পাস হয়।

স্বাধীন বাংলাদেশেও অনেক বছর ধরে ১৯১৩ সালের কোম্পানি আইন চালু ছিল। বর্তমানে বাংলাদেশের সকল কোম্পানি আইন ১৯৯৪ সালের আইন অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে। যৌথ মূলধনী কোম্পানিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা : প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি ও পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি।

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সদস্য সংখ্যা ২ জন এবং সর্বোচ্চ ৫০ জন এবং পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭ জন এবং সর্বোচ্চ সংখ্যা শেয়ার দ্বারা সীমাবদ্ধ। এ ধরনের ব্যবসায় সংগঠন সাধারণত চিরন্তন অস্তিত্বসম্পন্ন হয়ে থাকে।

কোম্পানি ব্যবসায় সংগঠনের গুরুত্ব : ১. বৃহদাকার প্রতিষ্ঠান, ২. সঞ্চয় বৃদ্ধি ও পুঁজি গঠন, ৩. ঝুঁকি বণ্টন ও উদ্যোগ গ্রহণ, ৪. কর্মসংস্থান, ৫. বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি, ৬. সরকারের আয়ের উৎস।

কোম্পানির বৈশিষ্ট্য : ১. স্বেচ্ছামূলক প্রতিষ্ঠান, ২. আইনের সৃষ্টি, ৩. কৃত্রিম সত্তা, ৪. স্থায়িত্ব, ৫. সীমাবদ্ধ দায়, ৬. সদস্য সংখ্যা, ৭. শেয়ার হস্তান্তরযোগ্যতা ইত্যাদি।

যৌথমূলধনী ব্যবসায়ের প্রকারভেদ : যৌথ মালিকানাধীনে যত রকমের ব্যবসায় সংগঠন আছে তার মধ্যে কোম্পানির সংগঠন সবচেয়ে বেশি পরিচিত। বাংলাদেশের কোম্পানি সংগঠনগুলোকে প্রধানত দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছে ক. প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি খ. পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি।

কোম্পানি ব্যবসায়ের গঠনপ্রণালি : ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইন অনুযায়ী কোম্পানি গঠনে চারটি পর্যায় রয়েছে : ১. উদ্যোগ গ্রহণ (প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিতে ২-৫০ জন এবং পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে সর্বনিম্ন ৭ জন উদ্যোগ নিতে হয়।) ২. দলিলপত্র প্রস্তুত (সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি), ৩. নিবন্ধন, ৪. কার্যারম্ভ।

সমবায় সমিতি : সমাজের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত কৃষক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি, চাকরিজীবী, শ্রমিক প্রভৃতি শ্রেণির লোকজন নিজেদের কল্যাণের লক্ষ্যে সমবায় আইন অনুযায়ী স্বেচ্ছায় যে ব্যবসায় সংগঠন গড়ে তোলে তাকে সমবায় সমিতি বলে।

সমবায়ের শাব্দিক অর্থ সম্মিলিত বা যৌথভাবে কাজ করা। এর মূলমন্ত্র হলো ‘সকলের তরে সকলে কাজ করা’। অর্থাৎ সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা ও চিন্তা থেকেই সমবায়ের উৎপত্তি। পুঁজিবাদী সমাজের সৃষ্ট বিভিন্ন বৈষম্য ও দুরবস্থা থেকে মুক্তির প্রয়াসে বিভিন্ন দেশে সমবায় সংগঠন গড়ে ওঠে।

সমবায় সংগঠনের বৈশিষ্ট্য : ১. স্বেচ্ছাপ্রণোদিত সংগঠন, ২. সদস্য সংখ্যা, ৩. গঠন, ৪. পুঁজি সরবরাহ, ৫. পৃথক সত্তা, ৬. শেয়ার হস্তান্তর, ৭. উদ্দেশ্য, ৮. গণতন্ত্র, ৯. দায়িত্বের প্রকৃতি, ১০. মুনাফার বিভাজন।

প্রকারভেদ : ১. কৃষি সমবায় সমিতি, ২. মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি, ৩. শ্রমজীবী সমবায় সমিতি, ৪. মৃৎ শিল্পী সমবায় সমিতি, ৫. তাঁতি সমবায় সমিতি, ৬. ভূমিহীন সমবায় সমিতি, ৭. বিত্তহীন সমবায় সমিতি, ৮. মহিলা সমবায় সমিতি, ৯. অটোরিক্সা, অটোটেম্পো, ট্যাক্সিক্যাব, মোটর, ট্রাক, ট্যাঙ্ক-লরি চালক সমবায় সমিতি, ১০. হকার্স সমবায় সমিতি ইত্যাদি।

গঠনপ্রক্রিয়া : বাংলাদেশে ২০০১ সালের সমবায় আইনে সমবায় সংগঠন গঠন করতে চাইলে তিনটি পর্যায়ে সমবায় সমিতির গঠন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। যেমন : ১. উদ্যোগ গ্রহণ পর্যায়, ২. নিবন্ধন পর্যায়, ৪. কার্যারম্ভ পর্যায়।

সমস্যা ও সম্ভাবনা : বাংলাদেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ কৃষি ও গ্রামভিত্তিক বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে। তারা বেশিরভাগই স্বল্প ও নিম্ন আয়ের ফলে তারা বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত, প্রাচীন

চাষাবাদ পদ্ধতি, মূলধনের স্বল্পতা, উন্নত সার, বীজ ও কীটনাশকের অভাব, খণ্ড খণ্ড কৃষি জমি ইত্যাদি কারণে এদেশের অর্থনীতির প্রাণ কৃষক ও কৃষি তাদের যথাযথ অবদান রাখতে পারছে না। এসব স্বল্প ও নিম্নবিত্তের কৃষিজীবী, শ্রমজীবী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত ক্ষেত্র হচ্ছে সমবায় সংগঠন।

রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় : দেশের সরকার বা রাষ্ট্র কর্তৃক গঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়কে রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় বলে। ব্যক্তিমালিকানাধীন যেকোনো ব্যবসায়কে রাষ্ট্রে প্রয়োজনে জাতীয়করণের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ব্যবসায়ে রূপান্তর করা যায়।

দেশে অধিক শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, মুদ্রা ও ব্যাংকিং ব্যবসায় নিয়ন্ত্রণ, প্রাকৃতিক সম্পদের সুষম বণ্টন ও জনকল্যাণমূলক কাজে এই ব্যবসায় গড়ে ওঠে।

রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় সংগঠন : ১. জনগণের কল্যাণ সাধন, ২. একচেটিয়া ব্যবসায় বন্ধ করা, ৩. দ্রুত অর্থায়নে উন্নয়ন, ৪. সুষম শিল্পায়ন, ৫. সম্পদের সুষ্ঠু বণ্টন, ৬. অর্থনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা, ৭. মিশ্র অর্থব্যবস্থা রক্ষা, ৮. কর্মসংস্থান ইত্যাদি।

রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় সংগঠনের বৈশিষ্ট্য : ১. গঠন, ২. মালিকানা, ৩. মূলধন, ৪. উদ্দেশ্য, ৫. আইনগত মর্যাদা, ৬. চিরন্তন অস্তিত্ব, ৮. মুনাফা বণ্টন, ৮. ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা, ৯. জবাবদিহিতা ইত্যাদি।

বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় : ১. বাংলাদেশ রাসায়নিক শিল্প সংস্থা, ২. বাংলাদেশ পাটকল শিল্প সংস্থা, ৩. বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, ৪. বাংলাদেশ ব্যাংক, ৫. বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সংস্থা, ৬. বাংলাদেশ রেলওয়ে, ৭. বাংলাদেশ পর্যটন সংস্থা, ৮. বাংলাদেশ বিমান, ৯. বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ জল পরিবহন সংস্থা, ১০. বাংলাদেশ বস্ত্রকল সংস্থা, ১১. বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা।

যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।

এগুলো দেখুন

SSC ফ্রি PDF ব্যবসায় উদ্যোগ: MCQ উত্তরসহ

SSC ফ্রি PDF ব্যবসায় উদ্যোগ: MCQ উত্তরসহ

SSC ফ্রি PDF ব্যবসায় উদ্যোগ: MCQ উত্তরসহ বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় যে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *