SSC ২য় অধ্যায় পৌরনীতি:জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর(PDF)
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ প্রাচীন গ্রিসের ছোট ছোট রাষ্ট্রকে কী বলা হতো?
উত্তর : প্রাচীন গ্রিসের ছোট ছোট রাষ্ট্রকে নগর রাষ্ট্র বলা হতো।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ অধিকারের মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : অধিকারের মূল উদ্দেশ্য ব্যক্তির সার্বিক কল্যাণ সাধন।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ কোন ধরনের অধিকার ভোগের মাধ্যমে নাগরিকরা রাষ্ট্র পরিচালনায় পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে?
উত্তর : রাজনৈতিক অধিকার ভোগের মাধ্যমে নাগরিকরা রাষ্ট্র পরিচালনায় পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ তথ্য অধিকার অর্থ কী?
উত্তর : তথ্য অধিকার অর্থ কোনো কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে তথ্য প্রাপ্তির অধিকার।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ কর্তব্য কয় ভাগে বিভক্ত?
উত্তর : কর্তব্য দুভাগে বিভক্ত।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC ২য় অধ্যায় পৌরনীতি:সেরা স্কুলের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (PDF) SSC ২য় অধ্যায় পৌরনীতি:সেরা স্কুলেরMCQ
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (PDF) SSC ২য় অধ্যায় পৌরনীতি:নাগরিক ও নাগরিকতা পরিচিতি
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC ১ম অধ্যায় পৌরনীতি অনুবাধ ও জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর(PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC১ম অধ্যায় পৌরনীতি:সেরা স্কুলের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর(PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC ১ম অধ্যায় পৌরনীতি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর (PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC ১ম অধ্যায়:পৌরনীতি অনুশীলনী সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা:প্রথম অধ্যায় পরিচিতি (PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন> এসএসসি হিসাব বিজ্ঞান ৪র্থ অধ্যায়:সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান(PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন> এসএসসি হিসাব বিজ্ঞান ৪র্থ অধ্যায়:MCQ (PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন>SSC হিসাববিজ্ঞান ৪থ অধ্যায় সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC হিসাববিজ্ঞান ২য় অধ্যায় অনুবাধ-জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ রাষ্ট্র পরিচালনা করতে কার প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়?
উত্তর : রাষ্ট্র পরিচালনা করতে সরকারের প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ জন্মসূত্রে নাগরিকতা অর্জনের ক্ষেত্রে নীতি কয়টি?
উত্তর : জন্মসূত্রে নাগরিকতা অর্জনের ক্ষেত্রে নীতি ২টি।
প্রশ্ন ॥ ৮ ॥ কোন দেশে নাগরিকতার ক্ষেত্রে জন্মস্থান নীতি অনুসরণ করা হয়?
উত্তর : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকতার ক্ষেত্রে জন্মস্থান নীতি অনুসরণ করা হয়।
প্রশ্ন ॥ ৯ ॥ কোন রাষ্ট্র একই সাথে জন্মনীতি ও জন্মস্থান নীতি অনুসরণ করে?
উত্তর : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একই সাথে জন্মনীতি ও জন্মস্থান নীতি অনুসরণ করে।
প্রশ্ন ॥ ১০ ॥ পরিবার গঠনের অধিকার কোন ধরনের অধিকার?
উত্তর : পরিবার গঠনের অধিকার সামাজিক অধিকার।
প্রশ্ন ॥ ১১ ॥ রাজনৈতিক অধিকার কী?
উত্তর : রাষ্ট্রীয় কাজে অংশগ্রহণের জন্য রাষ্ট্র ও সরকার যেসব অধিকার সংরক্ষণ করে তাকে রাজনৈতিক অধিকার বলে।
প্রশ্ন ॥ ১২ ॥ নির্বাচনের অধিকার কোন ধরনের অধিকার?
উত্তর : নির্বাচনের অধিকার রাজনৈতিক অধিকার।
প্রশ্ন ॥ ১৩ ॥ কর্তব্য কী?
উত্তর : কর্তব্য বলতে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের মঙ্গলের জন্য কিছু করাকে বোঝায়।
প্রশ্ন ॥ ১৪ ॥ নাগরিকের সবচেয়ে বড় কর্তব্য কী?
উত্তর : রাষ্ট্রকে রক্ষা করা নাগরিকের সবচেয়ে বড় কর্তব্য।
প্রশ্ন ॥ ১৫ ॥ দ্বৈত নাগরিকতা কী?
উত্তর : কোনো ব্যক্তির এক সঙ্গে দুটি দেশের নাগরিক হওয়াকে দ্বৈত নাগরিকতা বলে।
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ সুনাগরিক বলতে কী বুঝ?
উত্তর : রাষ্ট্রের সব নাগরিক সুনাগরিক নয়। আমাদের মধ্যে যে বুদ্ধিমান, যে সব সমস্যা অতি সহজে সমাধান করে, যার বিবেক আছে যে ন্যায়-অন্যায়, সৎ-অসৎ বুঝতে পারে এবং অসৎকাজ থেকে বিরত থাকে, আর যে আত্মসংযমী সে বৃহত্তর স্বার্থে নিজের ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করতে পারে। এসব গুণসম্পন্ন নাগরিকদের বলা হয় সুনাগরিক।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ সুনাগরিকের অন্যতম গুণ ‘আত্মসংযম’ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : সুনাগরিকের আত্মসংযম থাকা উচিত। এর অর্থ নিজেকে সকল প্রকার লোভ-লালসার ঊর্ধ্বে রেখে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে নিজের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করা। অর্থাৎ সমাজের বৃহত্তর স্বার্থে নিজের ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করার নাম আত্মসংযম।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ আইনগত অধিকার কাকে বলে?
উত্তর : যেসব অধিকার রাষ্ট্রের আইন কর্তৃক স্বীকৃত ও অনুমোদিত, সেগুলোকে আইনগত অধিকার বলে। আইনগত অধিকারকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন : সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ অধিকার ও কর্তব্যের সম্পর্ক কী?
উত্তর : সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে মানুষ যে সুযোগ লাভ করে তাকেই অধিকার বলে। অন্যদিকে অধিকার লাভ করার জন্য মানুষ সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি যেসব দায়িত্ব পালন করে তাকে কর্তব্য বলে। অধিকার ও কর্তব্য শব্দ দুটি ভিন্ন হলেও এদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান।
অধিকার ভোগ করলে কর্তব্য পালন করতে হয়। আবার একজনের অধিকার বলতে অন্যজনের কর্তব্য নির্দেশ করে। আমরা রাষ্ট্রপ্রদত্ত সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার ভোগ করি। তার বিনিময়ে আমাদের কর্তব্য পালন করতে হয়। অনুরূপ শিক্ষালাভ আমাদের অধিকার, অর্জিত শিক্ষা প্রয়োগ করা কর্তব্য।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ আমরা বাংলাদেশের নাগরিক কেন?
উত্তর : আমরা বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি। তাছাড়া রাষ্ট্রপ্রদত্ত সকল প্রকার অধিকার ভোগ করছি এবং রাষ্ট্রের প্রতি বিভিন্ন দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করছি। আর এসব কারণেই আমরা বাংলাদেশের নাগরিক।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ অনুমোদন সূত্রে নাগরিকতা লাভের শর্তাবলি কী কী?
উত্তর : অনুমোদন সূত্রে নাগরিকতা লাভের শর্তাবলি হলো :
১. ওই রাষ্ট্রের নাগরিককে বিয়ে করা;
২. ওই রাষ্ট্রে সরকারি চাকরি করা;
৩. ওই রাষ্ট্রে সততার পরিচয় দেওয়া;
৪. সেদেশের ভাষা জানা;
৫. সেদেশের সম্পত্তি ক্রয় করা
৬. দীর্ঘদিন সেদেশে বসবাস করা;
৭. সেদেশের সেনাবাহিনীতে যোগদান করা।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ আইনগত কর্তব্য বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : রাষ্ট্রের আইন দ্বারা আরোপিত কর্তব্যকে আইনগত কর্তব্য বলে। রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য, আইন মান্য ও কর প্রদান করা নাগরিকের আইনগত কর্তব্য।
এসব রাষ্ট্রের আইন দ্বারা স্বীকৃত। নাগরিকদের আইনগত কর্তব্য অবশ্যই পালন করতে হয়। এ কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হলে শাস্তি পেতে হয়। আইনগত কর্তব্য রাষ্ট্র ও নাগরিকের কল্যাণের জন্য অপরিহার্য।
প্রশ্ন ॥ ৮ ॥ রাষ্ট্রের নাগরিকদের বিবেকবান হতে হবে কেন?
উত্তর : রাষ্ট্রের নাগরিকদের হতে হবে বিবেকবোধসম্পন্ন। এ গুণের মাধ্যমে নাগরিক ন্যায়-অন্যায়, সৎ-অসৎ, ভালো-মন্দ অনুধাবন করতে পারে।
বিবেকবান নাগরিক একদিকে যেমন রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকার ভোগ করে, ঠিক তেমনি রাষ্ট্রের প্রতি যথাযথভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে এবং ন্যায়ের পক্ষে থাকে।
যেমন : বিবেকসম্পন্ন নাগরিক রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকে, আইন মান্য করে, যথাসময়ে কর প্রদান করে, নির্বাচনে যোগ্য ও সৎ ব্যক্তিকে ভোট দেয়।
প্রশ্ন ॥ ৯ ॥ তথ্য অধিকার বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : তথ্য অধিকার অর্থ কোনো কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে তথ্য প্রাপ্তির অধিকার। আইনের বিধানাবলি সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে প্রত্যেক নাগরিকের তথ্য লাভের অধিকার থাকবে।
কোনো নাগরিকের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য থাকবে। তথ্য অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেক কর্তৃপক্ষ যাবতীয় তথ্যের তালিকা এবং সূচি প্রস্তুত করে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করে রাখবে।
প্রশ্ন ॥ ১০ ॥ জন্মনীতি কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : জন্মনীতি অনুযায়ী পিতামাতার নাগরিকতা দ্বারা সন্তানের নাগরিকতা নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে শিশু যে দেশে বা যেখানেই ভূমিষ্ঠ হোক না কেন তার পিতামাতা যে দেশের নাগরিক সেও সেদেশের নাগরিক হবে।
যেমন : বাংলাদেশের পিতামাতার সন্তান যদি জাপানে জন্মগ্রহণ করে তবে সেই সন্তান বাংলাদেশের নাগরিক বলে বিবেচিত হবে। বাংলাদেশ, জাপান, ফ্রান্স প্রভৃতি জন্মনীতি অনুসরণ করে।
প্রশ্ন ॥ ১১ ॥ জন্মস্থান নীতি কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : জন্মস্থান নীতি অনুসারে পিতামাতা যে দেশের নাগরিক হোক না কেন সন্তান যে রাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করবে সে সেই রাষ্ট্রের নাগরিক হবে।
যেমন : বাংলাদেশের পিতামাতার কোনো সন্তান যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, মার্কিন জাহাজে কিংবা মার্কিন দূতাবাসে জন্মগ্রহণ করে তবে সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক বলে বিবেচিত হবে।
প্রশ্ন ॥ ১২ ॥ অর্থনৈতিক অধিকার কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : জীবনধারণ, জীবন উন্নত ও গতিশীল করার জন্য রাষ্ট্র নাগরিকদের যেসব অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে তাকে অর্থনৈতিক অধিকার বলে।
অর্থনৈতিক অধিকার বলতে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও বেকারত্ব থেকে মুক্ত থাকা বোঝায়। কর্মের অধিকার, ন্যায্য মজুরি লাভের অধিকার, শ্রমিকসংঘ গঠনের অধিকার প্রভৃতি অর্থনৈতিক অধিকার।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC হিসাব বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় বিভিন্ন স্কুল-ব্যাংক‘র প্রশ্ন ও উত্তর
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (PDF) এসএসসি‘র হিসাব বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (PDF) এসএসসি‘র হিসাব বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (PDF) এসএসসি‘র হিসাব বিজ্ঞান ২য় অধ্যায়:MCQ
- উত্তর ডাউনলোড করুন>SSC হিসাব বিজ্ঞান ২য় অধ্যায়:MCQ (PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (PDF) SSC হিসাব বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC হিসাব বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি
- উত্তর ডাউনলোড করুন> SSC হিসাব বিজ্ঞান ১ম অধ্যায় বিভিন্ন স্কুলের নির্বাচিত MCQ(PDF)
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(PDF) SSC হিসাব বিজ্ঞান ১ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন ॥ ১৩ ॥ নাগরিক কর্তব্য কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: প্রত্যেক নাগরিককে অধিকার ভোগের বিনিময়ে যথাযথভাবে কর্তব্য পালন করতে হয়। নাগরিকের যেমন অধিকার আছে তেমন কর্তব্যও আছে।
আইন দ্বারা স্বীকৃত অধিকার ভোগ করতে গিয়ে যেসব কাজ বা দায়িত্ব পালন করতে হয় তাকে নাগরিক কর্তব্য বলে। একজন নাগরিকের অন্যতম প্রধান কর্তব্য হলো রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সংহতি রক্ষার জন্য কাজ করা।
প্রশ্ন ॥ ১৪ ॥ রাষ্ট্র ও নাগরিক একে অপরের পরিপূরক। ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : নাগরিকের অবদান নিয়ে রাষ্ট্র সমৃদ্ধ হয়েছে। এটা যেমন সত্য তেমনি রাষ্ট্রের ছত্রছায়ায় নাগরিক ব্যক্তিত্বের বিকাশ সাধন হচ্ছে এটাও সত্য। নাগরিক জীবনের লালনপালন রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পন্ন হয়।
নাগরিকের যে কোনো বিপদে-আপদে রাষ্ট্র সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। ঠিক তেমনি নাগরিকও রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও সংহতি রক্ষা করার জন্য সর্বদা সজাগ দৃষ্টি রাখে। সুতরাং বলা যায় যে, রাষ্ট্র ও নাগরিক একে অন্যের পরিপূরক।
প্রশ্ন ॥ ১৫ ॥ নৈতিক অধিকারের আইনগত ভিত্তি নেই কেন?
উত্তর : নৈতিক অধিকার মানুষের বিবেক এবং সামাজিক নৈতিকতা বা ন্যায়বোধ থেকে আসে। যেমন : দুর্বলের সাহায্য লাভের অধিকার একটি নৈতিক অধিকার।
তবে নৈতিক অধিকার রাষ্ট্র কর্তৃক প্রণয়ন করা হয় না। তাছাড়া এ অধিকার ভঙ্গকারীকে কোনো প্রকার শাস্তি প্রদানেরও বিধান নেই। আর সে জন্যই নৈতিক অধিকারের ভিত্তি নেই।
প্রশ্ন ॥ ১৬ ॥ সমাজে আইনের আবশ্যকতা উল্লেখ কর।
উত্তর : আমাদের জীবন, সম্পত্তি, স্বাধীনতার রক্ষাকবচ হচ্ছে আইন। আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। আইনের অবর্তমানে সমাজে জীবন হয়ে ওঠে অরাজকতাপূর্ণ।
আইনবিহীন সমাজ, রাষ্ট্র ও নাগরিক জীবন কিছুই কল্পনা করা যায় না। সমাজে নাগরিক অধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য আইন অপরিহার্য।
যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।